| |
| রাজধানী ঢাকার জনসাধারণ এখন যেন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে, চোখের সামনে ঘোটে গেল এক বিরল ঘটনা। |
| |
|
|
|
|
|
|
|
| |
| |
|
| |
| |
| ঢাকা প্রতিনিধি শরিফ খান জয় : গত 12 ডিসেম্বর রাজধানী ঢাকার কামরাঙ্গীচরের এক ভাড়া বাসায় থাকেন সুমন, দীর্ঘ ১৫ বছরের বেশি সময় তিনি দেশের বাইরে সময় কাটিয়েছেন।দেশে এসে কিছুদিন যাবৎ একটা রিকশা ভাড়া নিয়ে চালাতেন তিনি, ১৯ এ ডিসেম্বর তার জীবনে ঘটে গেল এক মমাত্নিক ঘটনা। শহিদ মিনারের দক্ষিণ পাশে রিকশা নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন সুমন হঠাৎ করে কয়েকজন নাম জানাহীন লোক তাকে অস্ত্রদিয়ে গুরুতর আঘাত করে এবং অজ্ঞান করার ঔষধ খাওয়ায়, এক পর্যায়ে সুমন জ্ঞানহীন ভাবে মাটিতে লুটিয়ে পড়ে। রাত ৭:৪৫ মিনিটে ভাগ্য ক্রমে মানবাধিকার খবরের রিপোর্টর শরিফ খান জয় তার পাশে যায়, তাকে অচেতন অবস্থায় দেখে পাশের লোকজন ডাকা শুরু করে কিন্তু এ কেমন মানবতাহীন শহর কেও তার ডাকে সাড়া দেয়নি। রিপোর্টার শরিফ খান জয় সাহায্যের জন্য ৯৯৯ এ কল দিয়েও তাৎক্ষনিক ভাবে কোন সাড়া পায়নি কিছুক্ষণ পরে দূর থেকে এক রিকশা চালক আসল এসে অচেতন সুমনকে ডাক দেয়।কিন্তু তিনি ডাকে সাড়া দেননি, রিকশা চালক মানবাধিকার খবরের রিপোর্টার শরিফ খান জয়ের কাছে অচেতন অবস্থা থেকে ভালো হয় এমন কোন ঔষধ আছে কিনা জিজ্ঞেস করল শরিফ খান জয় তার ব্যাগ থেকে তেতুল বের করে সুমনকে খাওয়ানোর পরে সুমনের একটু সচেতন ভাব আসে। তারপর রমনা থানা থেকে ১ঘন্টা ৩০ মিনিট পরে এস আই তৌকির সাথে ৩ জন কন্সটবল সাথে শহিদ মিনারের সামনে আসে,তারপর সুমনকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিতে বলে। সুমনকে সাথে নিয়ে মানবাধিকার খবরের রিপোর্টার শরিফ খান জয় রিকশা চালককে নিয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গেলে রমনা থানার এস আই তৌকির এর সহযোগিতায় তাৎক্ষনিক চিকিৎসা সেবা পেল সুমন। আল্লাহর অশেষ মেহেরবানিতে মানবাধিকার খবরের ঢাকা প্রতিনিধি রিপোর্টার শরিফ খান জয় এর এই মানবিক কাজের মাধ্যমে হয়ত নতুন জীবন ফিরে পেল সুমন।
|
| |
|
|
|