করোনায় মৃত্যু ৩৬ : আক্রান্ত দুই সহস্রাধিক ব্যাংকার
মানবাধিকার খবর প্রতিবেদন : ব্যাংকগুলোতে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্তের সংখ্যা। এখন পর্যন্ত প্রাণঘাতী এ ভাইরাস দুই হাজারেরও বেশি ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সংক্রমিত করেছে। আর মারা গেছেন ৩৬ জন। এছাড়া উপসর্গ দেখা দিয়েছে হাজারের অধিক কর্মকর্তার।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাংকগুলোতে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে ব্যাংক কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে অনেক সময় স্বাস্থ্যবিধি যথাযথ পরিপালন করা হচ্ছে না। সচেতনতার অভাবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এসব কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন ব্যাংকাররা। বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। তাই দ্রæত কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। পাশাপাশি অধিক কর্মী সমাগম ঠেকাতে অনলাইন ব্যাংকিংয়ে জোর দেয়া উচিত।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ব্যাংকগুলোতে প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে দুই হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৩৬ জনের। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর (সোনালী, রূপালী, জনতা এবং অগ্রণী) ৮৭৯ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যুবরণ করেছেন ২৩ জন কর্মকর্তা।
ব্যাংকগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মধ্যে কোভিড-১৯-এ আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী সোনালী ব্যাংকের ৪২৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ৩৫ জন প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। ব্যাংকটির ছয়জন কর্মকর্তা ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন। ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সূত্রে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের ২০০ কর্মকর্তা করোনায় আক্রান্ত এবং পাঁচজন মৃত্যুবরণ করেছেন বলে জানা গেছে। অগ্রণী ব্যাংকের ১৪০ কর্মকর্তা সংক্রমিত এবং ৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শামস-উল ইসলাম। রূপালী ব্যাংকের ১১১ কর্মকর্তা আক্রান্ত এবং তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে এখন পর্যন্ত।
দ্য সিটি ব্যাংকের তিনজন, এনসিসি ব্যাংকের চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ শাখার একজন, উত্তরা ব্যাংকের শান্তিনগর শাখার একজন, ন্যাশনাল ব্যাংকের একজন, ওয়ান ব্যাংকের একজন, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের দুইজন, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের একজন এবং এক্সিম ব্যাংকের একজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকেও প্রায় শতাধিক কর্মকর্তা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। মারা গেছেন দুইজন। এছাড়া করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন দেশের অন্যতম শিল্পপতি এস আলম গ্রæপ ও এনআরবি গেøাবাল ব্যাংকের পরিচালক মোরশেদ আলম এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সেলিম।
|
মানবাধিকার খবর প্রতিবেদন : ব্যাংকগুলোতে প্রতিদিনই বাড়ছে করোনাভাইরাসে (কোভিড-১৯) আক্রান্তের সংখ্যা। এখন পর্যন্ত প্রাণঘাতী এ ভাইরাস দুই হাজারেরও বেশি ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারীকে সংক্রমিত করেছে। আর মারা গেছেন ৩৬ জন। এছাড়া উপসর্গ দেখা দিয়েছে হাজারের অধিক কর্মকর্তার।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ব্যাংকগুলোতে স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু হয়েছে। তবে নানা প্রতিবন্ধকতার কারণে ব্যাংক কার্যক্রম পরিচালনার ক্ষেত্রে অনেক সময় স্বাস্থ্যবিধি যথাযথ পরিপালন করা হচ্ছে না। সচেতনতার অভাবে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখা সম্ভব হচ্ছে না। এসব কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছেন ব্যাংকাররা। বাড়ছে আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা। তাই দ্রæত কার্যকরী ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি। পাশাপাশি অধিক কর্মী সমাগম ঠেকাতে অনলাইন ব্যাংকিংয়ে জোর দেয়া উচিত।
সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী ব্যাংকগুলোতে প্রাণঘাতী এ ভাইরাসে দুই হাজারের বেশি কর্মকর্তা-কর্মচারী আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যু হয়েছে ৩৬ জনের। এর মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর (সোনালী, রূপালী, জনতা এবং অগ্রণী) ৮৭৯ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী আক্রান্ত হয়েছেন। মৃত্যুবরণ করেছেন ২৩ জন কর্মকর্তা।
ব্যাংকগুলোতে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংকের কর্মকর্তাদের মধ্যে কোভিড-১৯-এ আক্রান্তের হার সবচেয়ে বেশি। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী সোনালী ব্যাংকের ৪২৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এর মধ্যে ৩৫ জন প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। ব্যাংকটির ছয়জন কর্মকর্তা ইতোমধ্যে মৃত্যুবরণ করেছেন। ব্যাংকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা সূত্রে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত জনতা ব্যাংকের ২০০ কর্মকর্তা করোনায় আক্রান্ত এবং পাঁচজন মৃত্যুবরণ করেছেন বলে জানা গেছে। অগ্রণী ব্যাংকের ১৪০ কর্মকর্তা সংক্রমিত এবং ৯ জন মৃত্যুবরণ করেছেন বলে নিশ্চিত করেছেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. শামস-উল ইসলাম। রূপালী ব্যাংকের ১১১ কর্মকর্তা আক্রান্ত এবং তিনজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে এখন পর্যন্ত।
দ্য সিটি ব্যাংকের তিনজন, এনসিসি ব্যাংকের চট্টগ্রাম আগ্রাবাদ শাখার একজন, উত্তরা ব্যাংকের শান্তিনগর শাখার একজন, ন্যাশনাল ব্যাংকের একজন, ওয়ান ব্যাংকের একজন, ডাচ-বাংলা ব্যাংকের দুইজন, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের একজন এবং এক্সিম ব্যাংকের একজন করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন।
নিয়ন্ত্রণ সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকেও প্রায় শতাধিক কর্মকর্তা করোনাভাইরাসে আক্রান্ত। মারা গেছেন দুইজন। এছাড়া করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন দেশের অন্যতম শিল্পপতি এস আলম গ্রæপ ও এনআরবি গেøাবাল ব্যাংকের পরিচালক মোরশেদ আলম এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সেলিম।
|
|
|
|
মানবাধিকার খবর প্রতিবেদন
বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এলপিজি কম্পানি বসুন্ধরা এলপি গ্যাস লিমিটেডের সঙ্গে বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় ব্যাংকগুলোর মধ্যে অন্যতম ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) সম্প্রতি একটি সমঝোতা চুক্তি (এমওইউ) স্বাক্ষর হয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী, বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের ডিস্ট্রিবিউট-ডিলারগণ ইবিএল বি টু বি পেমেন্ট সলিউশনস গ্রহণ করে তাদের মধ্যকার ব্যবসায়িক অর্থ আদান-প্রদানে সহজতা লাভ করবেন। এইচুক্তির আওতায় ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড, বসুন্ধরা এলপিজিকে স্বতন্ত্রভাবে এই সেবা প্রদান করবে। সম্প্রতি ইবিএল-এর হেড অফিস, গুলশান-২, ঢাকায় এই চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের পক্ষে জেড এম আহমেদ প্রিন্স (হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট এবং মার্কেটিং, সেক্টর-এ), জাকারিয়া জালাল (জেনারেল ম্যানেজার, সেলস) এবং ইবিএল রিটেইল ও এসএমই ব্যাংকিং প্রধান এম. খোরশেদ আনোয়ার নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিটিতে সই করেন। এছাড়াও চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ইবিএলের পক্ষে, এএনএম শাহাদাত হোসেন (ইউনিট হেড, কর্পোরেট সেলস এবং এলায়েন্স) এবং মিসেস ফাতেমা জাহান শেলি (অ্যাসোসিয়েট ম্যানেজার, কর্পোরেট সেলস এবং এলায়েন্স) এবং বসুন্ধরার পক্ষে কাজী রোকন উদ্দিন (ম্যানেজার, মিডিয়া এবং পি আর, সেক্টর এ) উপস্থিত ছিলেন। জেড আহমেদ প্রিন্স বলেন, বাংলাদেশের এলপিজি খাতের সর্ব বৃহৎ প্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা এলপি গ্যাস লিমিটেড। বসুন্ধরা শুরু থেকেই দেশ ও মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছে। বসুন্ধরা এলপি গ্যাস নারীদের সম্মাননায় এর সিলিন্ডারে রেখাচিত্র প্রকাশ করেছিল নারী দিবসে। সিলিন্ডার থেকে দুর্ঘটনা এড়াতে প্রতিনিয়ত জেলাভিত্তিক নারীদের নিয়ে "নিরাপদ নিবাস" ক্যাম্পেইন চালিয়ে আসছে। খুব সম্প্রতি সিলিন্ডারের ফ্রি সার্ভিস ক্যাম্পেইন শুরু করে মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাওয়ার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করে প্রতিষ্ঠানটি। আমাদের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে থাকা পরিবেশকদের সুবিধার্থে এই চুক্তিটি স্বাক্ষর করেছি। এই চুক্তি এলপিজি কেনাবেচাকে আরো সহজতর করবে এবং এই খাতকে আরো দ্রুততার সাথে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করবে। অনুষ্ঠানে জাকারিয়া জালাল বলেন, বসুন্ধরা এলপি গ্যাসের এগিয়ে চলার পথে আমাদের পরিবেশকদের অবদান অনস্বীকার্য। আজ আমাদের এই অবস্থানে থাকার পিছনে পরিবেশকরাই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলছেন। এই চুক্তির মাধ্যমে পরিবেশকরা যেন সহজেই আমাদের সাথে আর্থিক লেনদেন করতে পারেন সেই চাহিদার কথা বিবেচনা করে আমরা ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের সাথে এই চুক্তিটি স্বাক্ষর করেছি। আমার জানা মতে বাংলাদেশে এলপিজি কম্পানিতে এমন ব্যবস্থাপনায় ব্যবসায়িক লেনদেন এটাই প্রথম। এই অংশীদারিত্বের বিষয়ে ইবিএল রিটেইল ও এসএমই ব্যাংকিং প্রধান এম. খোরশেদ আনোয়ার বলেন, ইস্টার্ন ব্যাংক তার উদ্ভাবনী পণ্য ও সেবা প্রদানের মাধ্যমে বিশ্বমানের গ্রাহক অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করতে অংশীদারদের সাথে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। এই সমঝোতা চুক্তি সাশ্রয়ী মূল্যে এবং সুবিধাজনকভাবে পরিবেশকদের সঙ্গে কম্পানির লেনদেন নিশ্চিত করবে। বসুন্ধরা এলপি গ্যাস লিমিটেড লিমিটেড সবসময় মানুষের স্বপ্ন পূরণে কাজ করছে। এটি খুবই প্রশংসনীয় একটি চুক্তি এবং এই ধরনের অংশীদারিত্ব বাংলাদেশের এলপিজি খাতকে সম্পূর্ণ নতুন স্তরে নিয়ে যাবে।
|
|
|
|
সঞ্চয়পত্রে অতিমাত্রায় বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এতে করে সুফল মিলছে। চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে (জুলাই-আগস্ট) সঞ্চয়পত্র নিট বিক্রি হয়েছে তিন হাজার ৬৫৯ কোটি টাকা, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ কম। গত ২০১৮-১৯ অর্থবছরের জুলাই-আগস্ট সময়ে নিট সঞ্চয়পত্রের বিক্রির পরিমাণ ছিল নয় হাজার ৫৭ কোটি টাকা।
জাতীয় সঞ্চয় অধিদফতরের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। এতে বলা হয়েছে, সঞ্চয়পত্রে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে অধিক বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্রের সুদের ওপর উৎসে কর ৫ শতাংশের পরিবর্তে ১০ শতাংশ করা হয়েছে। এক লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে কর শনাক্তকরণ নম্বর বা টিআইএন বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। সঞ্চয়পত্রের সব লেনদেন ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে করতে হচ্ছে ক্রেতাদের। দুর্নীতি কিংবা অপ্রদর্শিত আয়ে সঞ্চয়পত্র কেনা বন্ধ করতে ক্রেতার তথ্যের একটি ডাটাবেসে সংরক্ষণের লক্ষ্যে অভিন্ন সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিক্রি কার্যক্রম শুরু করেছে।
এছাড়া সঞ্চয়পত্রে বড় বিনিয়োগে কঠোর হয়েছে সরকার। চাইলেই ভবিষ্য তহবিল বা প্রভিডেন্ট ফান্ডের অর্থে সঞ্চয়পত্র কেনার সুযোগ নেই। এখন প্রভিডেন্ট ফান্ডের অর্থ দিয়ে সঞ্চয়পত্র কিনতে হলে কর কমিশনারের প্রত্যয়ন লাগে। পাশাপাশি কৃষিভিত্তিক ফার্মের নামে সঞ্চয়পত্র কিনতে লাগছে উপকর কমিশনারের প্রত্যয়ন। এসব কারণে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ কমেছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
অধিদফতরের হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রথম দুই মাসে মোট সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে ১১ হাজার ৩০৫ কোটি ৭২ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে আগের কেনা সঞ্চয়পত্রের মূল ও সুদ পরিশোধ বাবদ ব্যয় হয়েছে ৭ হাজার ৬৪৬ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে সুদ বাবদ পরিশোধ করা হয় ৪ হাজার ৭৮০ কোটি ১০ লাখ টাকা। আর দুই মাসে সঞ্চয়পত্রের নিট বিক্রির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ৬৫৯ কোটি ৫৪ লাখ টাকা।
এদিকে বাজেট ঘাটতি মেটাতে সরকার গেল ২০১৮-১৯ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র থেকে যে পরিমাণ অর্থ নেয়ার লক্ষ্য ধরেছিল, তার চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ ঋণ নেয়।
অধিদফতরের তথ্য বলছে, গত অর্থবছরের বাজেটে সঞ্চয়পত্র থেকে ২৬ হাজার ১৯৭ কোটি টাকা ঋণের লক্ষ্য ছিল সরকারের। বিক্রি বাড়তে থাকায় সংশোধিত বাজেটে লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ৪৫ হাজার কোটি টাকা ঠিক করা হয়। কিন্তু অর্থবছর শেষে নিট বিক্রি দাঁড়িয়েছে ৪৯ হাজার ৯৩৯ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে সঞ্চয়পত্রে সরকারের ঋণের স্থিতি দাঁড়ায় ২ লাখ ৮৮ হাজার কোটি টাকা। সরকারের এ খাতের ঋণ গত অর্থবছরে তার আগের অর্থবছরের চেয়ে তিন হাজার ৪০৯ কোটি টাকা বেশি।
এমন পরিস্থিতিতে চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র থেকে ২৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে সরকার।
এর আগে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ৪৪ হাজার কোটি টাকা সংশোধিত লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে বিক্রি হয় ৪৬ হাজার ৫৩০ কোটি টাকা। এর আগে ২০১৬-১৭ অর্থবছর সঞ্চয়পত্র থেকে সরকার পেয়েছিল ৫২ হাজার ৪১৭ কোটি টাকা। এ রকম পরিস্থিতির মধ্যে চলতি ২০১৯-২০ অর্থবছরে সঞ্চয়পত্র থেকে ২৭ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে সরকার।
জানা গেছে, এর আগে সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ নিরুৎসাহিত করতে সর্বশেষ ২০১৫ সালের মে মাসে সব ধরনের সঞ্চয়পত্রের সুদহার গড়ে ২ শতাংশ করে কমানো হয়েছিল।
বর্তমানে পরিবার সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক ৫২ শতাংশ। পাঁচ বছর মেয়াদি বাংলাদেশ সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক ২৮ শতাংশ, তিন মাস অন্তর মুনাফাভিত্তিক সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক ০৪ শতাংশ, পেনশনার সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ১১ দশমিক ৭৬ শতাংশ। ২০১৫ সালের ২৩ মের পর থেকে এই হার কার্যকর আছে। এর আগে সঞ্চয়পত্রের মুনাফার হার ছিল ১৩ শতাংশেরও বেশি।
সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, জাতীয় সঞ্চয় স্কিমগুলোতে বিনিয়োগকৃত অর্থের ওপর একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর মুনাফা প্রদান করে সরকার। মেয়াদপূর্তির পরে বিনিয়োগকৃত অর্থও ফেরত প্রদান করা হয়। প্রতি মাসে বিক্রি হওয়া সঞ্চয় স্কিমগুলো থেকে প্রাপ্ত বিনিয়োগের হিসাব থেকে আগে বিক্রি হওয়া স্কিমগুলোর মূল ও মুনাফা বাদ দিয়ে নিট ঋণ হিসাব করা হয়। ওই অর্থ সরকারের কোষাগারে জমা থাকে এবং সরকার তা প্রয়োজন অনুযায়ী বাজেটে নির্ধারিত বিভিন্ন রাষ্ট্রীয় প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজে লাগায়। এ কারণে অর্থনীতির পরিভাষায় সঞ্চয়পত্রের নিট বিনিয়োগকে সরকারের ‘ঋণ’ বা ‘ধার’ হিসেবে গণ্য করা হয়।
|
|
|
|
নিজস্ব প্রতিবেদক : রেজিস্ট্রেশন ব্যয় হ্রাস এবং ভ্যাট, ট্যাক্স কমিয়ে আনাসহ বিভিন্ন দাবিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডেও (এনবিআর) সঙ্গে বৈঠক করেছে রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউজিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) নেতারা। ১৬ এপ্রিল রাজধানীর সেগুনবাগিচায়
এনবিআর সম্মেলন কক্ষে ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট আলোচনা সভায় এ দাবি জানান রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট আলমগীর শামসুল আলামিন এবং ভাইস প্রেসিডেন্ট (প্রথম) লিয়াকত আলী ভূইয়া। ২০১৯-২০২০ অর্থবছরের প্রাক-বাজেট আলোচনা সভায় বিএলডিএ, বাংলাদেশ স্টিল রি-রোলিং মিলস, সিমেন্ট মিলস অ্যাসোসিয়েশনসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন অংশগ্রহণ করে। এ সময় এনবিআর চেয়ারম্যান মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়াসহ সিনিয়র কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। প্রাক-বাজেট আলোচনা সভায় রিহ্যাব প্রেসিডেন্ট বলেন, ফ্ল্যাট এবং জমি ক্রয়ের ক্ষেত্রে কয়েক বছর ধরে ১৪-১৬% অতিমাত্রার নিবন্ধন ব্যয় বিদ্যমান। একই সঙ্গে পুরনো ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে পুনরায় নতুন ফ্ল্যাটের সমান নিবন্ধন ব্যয় করতে হয় যা অযৌক্তিক। নিবন্ধন ব্যয় ৭ শতাংশে নামিয়ে আনার দাবি জানান তিনি। এছাড়া নামমাত্র নিবন্ধন ব্যয় নির্ধারণ করে সেকেন্ডারি বাজার ব্যবস্থার প্রচলন করারও দাবি জানান রিহ্যাব নেতারা।
|
|
|
|
নিজস্ব প্রতিবেদক : নভোএয়ারের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল `এভিয়েশন সেফটি: সেন্ট্রাল টুএয়ারলাইন কালচার` শীর্ষক সেমিনার। ১৭ এপ্রিল রাজধানীর বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ট্রেনিং সেন্টারের সম্মেলন কক্ষে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে নভোএয়ারের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মফিজুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, নভোএয়ার সব সময়ই উড্ডয়ন নিরাপত্তাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকে। উড্ডয়ন নিরাপত্তা নিশ্চিতে সকল স্তরে আমাদের সর্বাত্মক কর্মকা- অব্যাহত থাকবে। নভোএয়ারের চিফ ফাইনান্সিয়াল অফিসার আরশাদ জামাল বলেন, উড্ডয়ন নিরাপত্তার বিষয়ে সব স্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সচেতনতা বৃদ্ধি ও প্রয়োগের ক্ষেত্রে নভোএয়ার কর্তৃপক্ষ সব সময়ই সচেষ্ট। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সদস্য (পরিচালনা ও পরিকল্পনা) এয়ার কমোডর মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান জিইউপি, এনডিসি, পিএসসি বলেন, `স্বল্প সময়ের মধ্যে নভোএয়ার যাত্রী সেবার মান ও উড্ডয়ন নিরাপত্তা নিশ্চিত করে যাত্রীদের বিশ্বস্ততা অর্জন করেছে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের প্রিন্সিপাল অপারেশনস ইন্সপেক্টর ক্যাপ্টেন ফরিদুজ্জামান সেবার মান ও উড্ডয়ন নিরাপত্তা বিষয়ে নভোএয়ারের বিভিন্ন পদক্ষেপের প্রসংশা করেন। অনুষ্ঠানটি নভোএয়ারের চিফ অব সেইফটি ক্যাপ্টেন আশফাক-উর-রহমান খান এর সঞ্চালনায় পরিচালিত হয়। নভোএয়ারের সব বিভাগীয় প্রধানগন উড্ডয়ন নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণের জন্য তাদের কর্ম পরিকল্পনা ব্যক্ত করেন। অনুষ্ঠানে অন্যান্যন্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নভোএয়ারের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফিরোজ আলম, পরিচালক সৈয়দ মঈনুল হক, পরিচালক হাসিবুর রশিদ ও সব বিভাগের প্রতিনিধিবৃন্দ।
|
|
|
|
অর্থ ও বাণিজ্য নভোএয়ারের কক্সবাজার ও কলকাতা ভ্রমন প্যাকেজ ঘোষণা ॥ মানবাধিকার খবর প্রতিবেদন ॥ সর্বনিম্ন ৯ হাজার ৭৭৭ টাকায় ফ্লাইট ও হোটেল ভাড়াসহ দুই রাত তিন দিনের কক্সবাজার ভ্রমণের আকর্ষণীয় প্যাকেজ ঘোষণা করেছে দেশের অন্যতম বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ার। ভ্রমণপিপাসুরা মাসিক কিস্তিতে পরিশোধের মাধ্যমে এই প্যাকেজে ভ্রমণ করতে পারবেন। এই সুবিধা দিতে দেশের ১৮টি শীর্ষ বেসরকারি ব্যাংক এবং কক্সবাজারে ৮টি অভিজাত হোটেলের সঙ্গে চুক্তি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। চুক্তি অনুযায়ী, ব্যাংকগুলোর গ্রাহকরা বিনা সুদে ৬ মাসের সহজ কিস্তিতে নভোএয়ারের এই প্যাকেজে ভ্রমণ করতে পারবেন। এ অফারটি ১০ জুন ২০১৮ পর্যন্ত চলবে। এই প্যাকেজের মাধ্যমে রয়েল টিউলিপ সি পার্ল বিচ রিসোর্ট, সায়মন বিচ রিসোর্ট, লং বিচ হোটেল, সি গাল হোটেল, হোটেল দি কক্স টুডে, উইন্ডি টেরেস হোটেল, প্রাসাদ প্যারাডাইজ এবং নিসর্গ হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টে থাকার সুবিধা রয়েছে। এ ছাড়া সর্বনিম্ন ১৬ হাজার ৮৮৮ টাকায় ফ্লাইট ভাড়া ও পাঁচতারকা হোটেলে থাকাসহ দুই রাত তিন দিনের কলকাতায় ভ্রমণের প্যাকেজ রয়েছে নভোএয়ারের। বিস্তারিত তথ্যের জন্য যোগাযোগের নম্বর ১৩৬০৩। নভোএয়ার ঈদ উপলক্ষে বিশেষ ছাড় পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে যশোর, সৈয়দপুর ও রাজশাহী থেকে ঢাকায় আসতে বিশেষ ভাড়া ঘোষণা করেছে বেসরকারি বিমান সংস্থা নভোএয়ার। এ সুযোগের মাধ্যমে যাত্রীরা ১২ জুন থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত যশোর-ঢাকা, সৈয়দপুর-ঢাকা ও রাজশাহী-ঢাকা পথে ভ্রমণ করতে পারবে সর্বনিম্ন ২ হাজার ১৮ টাকায়। এ ছাড়া ১৭ থেকে ২০ জুন পর্যন্ত ঢাকা-যশোর, ঢাকা-সৈয়দপুর ও ঢাকা-রাজশাহী পথে ভ্রমণ করা যাবে সর্বনিম্ন ২ হাজার ১৮ টাকায়। নভোএয়ারের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়ে বলা হয়েছে, যাত্রীদের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে ১২ জুন থেকে ১৫ জুন পর্যন্ত প্রতিদিন নিয়মিত ফ্লাইটের পাশাপাশি সৈয়দপুর, যশোর ও রাজশাহীতে প্রতিদিন অতিরিক্ত দুটি করে ফ্লাইট পরিচালনা করা হবে। এ ছাড়া ঈদ উপলক্ষেক্ষনভোএয়ার অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট কিনলে সব টিকিটে ১০ শতাংশ মূল্যছাড় পাওয়া যাবে। সুবিধাটি পেতে যাত্রীদের নভোএয়ারের মোবাইল অ্যাপে প্রমো কোড অপশনে লিখে টিকিট কিনতে হবে। টিকিটের বিষয়ে বিস্তারিত জানতে ১৩৬৩০ অথবা ০১৭৫৫ ৬৫৬৬৬২ নম্বরে ফোন করা যাবে। নভোএয়ারের ওয়েবসাইট থেকেও টিকিট কেনা যাবে। এ ছাড়া প্রতিষ্ঠানটির অনুমোদিত এজেন্টের কাছেও টিকিট পাওয়া যাবে।
|
|
|
|
॥ মানবাধিকার খবর প্রতিবেদন ॥ বাংলাদেশের ডেনিম পণ্যের খ্যাতি বিশ্বজোড়া। এটিকে বিশ্বের পুথম স্থানে উন্নীত করার লক্ষ্যে শুরু হলো অষ্টম ডেনিম এক্সপো। রাজধানীর কুড়িলে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) এই এক্সপো শুরু হয়। ডেনিমের নতুন নতুন উদ্ভাবন নিয়ে বাংলাদেশি ডেনিম পণ্যের রি-ব্র্যান্ডিংয়ের লক্ষ্যে ঢাকায় শুরু হওয়া প্রদর্শনীতে দেশের সক্ষমতা তুলে ধরা হয়েছে। এতে যোগ দিয়েছেন বিশ্বের নামকরা ফ্যাশন ডিজাইনার, বিশেষজ্ঞ ও বিশ্বখ্যাত রিটেইল প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা। ইকুইলিটি বা সমতা প্রতিপাদ্য নিয়ে আয়োজিত এবারের প্রদর্শনীতে বাংলাদেশসহ ১৪টি দেশের ৬১টি ডেনিম কাপড় ও পোশাক প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশ্বের ৫০টি দেশের প্রায় ১৪ হাজার দর্শনার্থী-ক্রেতা যোগ দিয়েছেন। প্রদর্শনীতে উন্নত ফেব্রিকসে তৈরি ডেনিমের প্যান্ট নিয়ে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনীতে ছিল ক্রেতা, উদ্যোক্তা ও ডেনিম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা। যেন দেশের ডেনিম শিল্পকে ছড়িয়ে দিতে সবার সম্মিলিত এক প্রদর্শনী। সরেজমিন গিয়ে দেখা গেছে, আইসিসিবির চার নম্বর হলের চারপাশ সাজানো হয়েছে দৃষ্টিনন্দন ডিজাইনে। ঢুকতেই চোখে পড়ছে বাংলাদেশের ডেনিম শিল্প। হলের ভিতরে স্টলগুলোকে সাজানো হয়েছে আরও চমৎকার ডিজাইনে। প্রতিটি স্টলে দর্শনার্থীদের ভিড়। স্থানীয় বায়িং হাউসের কর্মকর্তা ও বিদেশি ক্রেতারা ঘুরে ঘুরে দেখছেন ডিজাইন। ডিজাইনারদের উপস্থিতিও লক্ষণীয়। অর্থাৎ এক ছাদের নিচে একজন ক্রেতা পাচ্ছেন তার চাহিদার সব পণ্য। এখান থেকেই পছন্দ মতো ডিজাইন নির্ধারণ করে অর্ডার দিতে পারছেন। ডেনিম পণ্য উৎপাদনকারীদের জন্য বিশ্বখ্যাত উদ্যোক্তা ও বাজারজাত কোম্পানির শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলতে আয়োজন করা হয়েছে বিশেষ অনুষ্ঠানের। এর অংশ হিসেবে চারটি সেমিনারের আয়োজন করা হয়েছে। এ ছাড়া রয়েছে ফ্যাশন শো, ডেনিম নাইটের মতো জমকালো অনুষ্ঠান। আয়োজন করা হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ স্থানীয় ফ্যাশন ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞদের অংশগ্রহণে চারটি সেমিনার। ডেনিম শিল্পের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন নিয়ে সেমিনারে ডেনিম ব্র্যান্ডের বিবর্তন প্রক্রিয়ার বিশ্লেষণ তুলে ধরা হচ্ছে। বিভিন্ন স্টল কর্মীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ক্রেতাদের বার্তা দিতে চাই- এখানে শুধু সস্তা ডেনিম পোশাক তৈরি হয় না, বাংলাদেশ এখন বিশ্বের টপ ডেনিম প্রস্তুতকারক দেশের একটি। প্রদর্শনীতে অংশ নেওয়া প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা বলেন, নানা প্রতিকূলতায় ডেনিম রপ্তানিতে প্রাপ্য মূল্য পাচ্ছি না। বাংলাদেশে প্রস্তুত ডেনিম কাপড় ও পোশাকে রপ্তানিকারকদের আস্থা অর্জন করতে চান— বলছেন প্রদর্শনীতে অংশ নেওয়া ডেনিমের দেশি প্রস্তুতকারকরা। আয়োজক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বছর কয়েক আগে বাংলাদেশি ডেনিমের মান তুলনামূলকভাবে কিছুটা নিম্নমানের থাকলেও বর্তমানে সেরা মানের ডেনিম তৈরি হচ্ছে। ২-৩ বছর আগেও বিদেশি পোশাক কোম্পানিগুলো কম দামের ডেনিম খুঁজতে এ দেশে আসত। আমাদের পণ্যের মানও তুলনামূলক খারাপ ছিল, এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। আমরা দেশেই সেরা মানের ডেনিম তৈরি করছি। গুণগত মানের ডেনিম উৎপাদনে এগিয়ে গেলেও এখনো দেশে প্রয়োজনীয় কাঁচামাল, কেমিক্যাল ও মেশিনারিজ ইন্ডাস্ট্রি নেই। চীন, ব্রাজিল, জার্মানি, হংকং, ভারত, জাপান, পাকিস্তান, ইতালি, স্পেন ও তুরস্কের অংশগ্রহণে ডেনিম এক্সপো ১০ মে শেষ হয়েছে।
|
|
|
|
॥ মানবাধিকার খবর প্রতিবেদন ॥ ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেডের ৩৫তম বার্ষিক সাধারন সভা (এজিএম) ৩০ এপ্রিল কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব, ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের চেয়ারম্যান মীজ রুকমীলা জামান। শেয়ারহোল্ডারবৃন্দ সর্বসম্মতিক্রমে ২০১৭ অর্থ বছরের জন্য ১০% ক্যাশ ডিভিডেন্ড অনুমোদন করা হয়। ৩৫তম এজিএম এ মীজ রুকমীলা জামান, হাজী ইউনুছ আহমদ ও এম এ সবুর ইউসিবি’র পরিচালক হিসাবে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন। এছাড়া, মীজ আফরোজা জামান ও মোঃ শাহ আলম ইউসিবি’র পরিচালক হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন। ৩৫তম বার্ষিক সাধারণ সভা পরবর্তী ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের এক সভায় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান হিসাবে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন দেশের তরুণ নারী শিল্পোদ্যোক্তা ও আরামিট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মীজ রুকমীলা জামান। ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন ইউসিবি’র অন্যতম উদ্যোক্তা পরিচালক হাজী ইউনুস আহমেদ। এছাড়া, নির্বাহী কমিটির চেয়ারম্যান হিসাবে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন তরুন শিল্পোদ্যোক্তা আনিসুজ্জামান চৌধুরী। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা কমিটির চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উদ্যোক্তা পরিচালক এম এ সবুর। অডিট কমিটির চেয়ারম্যান হিসাবে পুনঃনির্বাচিত হয়েছেন ইউসিবির স্বতন্ত পরিচালক আখতার মতিন চৌধুরী, এফসিএ (বাংলাদেশ), এফসিএ (ইংল্যান্ড ও ওয়েলস), এফসিএস।
|
|
|
|
মুকসুদপুরের দুবলী বাজারে গত ২১ মার্চ ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধন করা হয়েছে। স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ওয়াসেক মো: আলী এজেন্ট ব্যাংকিং আউটলেট উদ্বোধন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক মো: মোস্তফা খায়ের, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল এ আর খান (অব:), বীরবিক্রম এস পি মাহাবুব উদ্দিন, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের এজেন্ট ব্যাংকিং ও মোবাইল ব্যাংকিংয়ের প্রধান মো: আলী নাহিদ খান ও ভিপি মো: ফরিদুর রহমান জালাল, মুকসুদপুর শাখা ব্যবস্থাপক মো: সাইমুম পাশা, ইঞ্জিনিয়ার মেহেবুব কবির, ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান এম এ হান্নান ও এজেন্ট মেসার্স এ এম এস নেভিগেশন কোম্পানির স্বত্বাধিকারী আকন্দ মোহাম্মদ সোহরাব হোসাইন। -প্রেস বিজ্ঞপ্তি
|
|
|
|
ইসলামী ব্যাংকের নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হয়েছেন মাহবুব উল আলম। তিনি নতুন পদে যোগ দিয়েছেন বলে ব্যাংকটির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। গত ১৭ জানুয়ারি বেসরকারি খাতের সবচেয়ে বড় এই ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ মাহবুব উল আলমকে এমডি করা সংক্রান্ত প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠায়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সে প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়ার পর তিনি তার এই নতুন দায়িত্ব পালন শুরু করেছেন। বয়সের কোটা পূর্ণ হওয়ায় সদ্য বিদায়ী এমডি আব্দুল হামিদ মিঞার মেয়াদ ৯ ফেব্রুয়ারি শেষ হয়েছে। ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, কোনো ব্যাংকে এমডি নিয়োগের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনাপত্তি লাগে। পরিচালনা পর্ষদ কারও নাম অনুমোদন করে কেন্দ্রীয় ব্যাংকে পাঠানোর পর বাংলাদেশ ব্যাংক যদি অনাপত্তিপত্র দেয় তাহলেই তাকে এমডি হিসেবে নিয়োগ দিতে পারবে ব্যাংকটি। মাহবুব উল আলম ১৯৮৪ সালের ৫ ফেব্রুয়ারি ইসলামী ব্যাংকে যোগ দেন। তিনি ব্যাংকটির গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৫ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে তিনি অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন। মোঃ মাহবুব উল আলম ইসলামী ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং ইনভেস্টমেন্ট (ক্রেডিট) কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। একইসঙ্গে তিনি ব্যাংকটির ইনভেস্টমেন্ট (ক্রেডিট) কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। মাহবুব উল আলম ১৯৫৬ সালের কুমিল্লা জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ১৯৮২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি নেন।
|
|
|
|
জনতা ব্যাংক লিঃ রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান অর্জন করায় ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্ট্যান্টস্ অব বাংলাদেশ (আইসিএমএবি) এর বেস্ট কর্পোরেট অ্যাওয়ার্ড-২০১৬ অর্জন করেছে। রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত এমপি প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে জনতা ব্যাংকের সিইও এন্ড এমডি মো.আব্দুছ ছালাম আজাদের হাতে পদক তুলে দেন। অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ এ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এম খায়রুল হোসেন এবং ফিন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের চেয়ারম্যান সিকিউকে মোশতাক আহমেদ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
|
|
|
|
ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদে পুনঃনিয়োগ পেয়েছেন মো. খলিলুর রহমান। তিনি আগামী ফেব্রুয়ারী থেকে আরও তিন বছরের জন্য নিয়োগ পান। অবিজ্ঞ এ ব্যাংকার ২০১৩ সালের অক্টোবরে এএমডি হিসেবে ন্যাশনাল হউিজিংয়ে যোগ দেন। তিনি বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রুতষ্ঠানে প্রয়ি ৩৮ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন ব্যাংকার। খলিলুর সহমান বাংলাদেশ শিল্প ব্যাংকে সিনিয়র অফিসার ( ফইন্যান্সিয়াল অ্যনালিস্ট), আইএফআইসি ব্যাংকে সিনিয়র এভিপি, সাউথইস্ট ব্যাংকে ভাইস প্রেসিডেন্ট, আইআইডিএফসিতে এএমডি ও বিআইএফসিতে এএমডি হিসেবে কর্মরত ছিলেন। অভিজ্ঞ এ কর্মকর্তা বর্তমানে বাংলাদেশ লিজিং অ্যান্ড ফাইন্যান্স কোম্পানিজ অ্যসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইবিএ থেকে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন।
|
|
|
|
দি প্রিমিয়ার ব্যাংক লিমিটেড ঢাকায় ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে তাদের ১৮ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন করেছে এবং সেই সাথে ঘোষণা দিয়েছে জনগণের সেবা ও জাতীয় উন্নয়নে তাদের অবদান অব্যহত থাকবে।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, অর্থ মন্ত্রণালয়, এম. এ. মান্নান, এমপি এবং বিশেষ অতিথি প্রিমিয়ার ব্যাংকের মাননীয় চেয়ারম্যান ডা: এইচ.বি.এম. ইকবাল এবং জনাব মো: আবুল বাশার, জেনারেল ম্যানেজার, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিভাগ, বাংলাদেশ ব্যাংক, মিডিয়া প্রতিনিধি, শুভাকাঙ্খী ও ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে উদযাপনের অংশ হিসাবে একটি কেক কাটেন। সন্মানিত প্রধান ও বিশেষ অতিথিবৃন্দের উপস্থিতিতে এই অনুষ্ঠানে প্রিমিয়ার ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকিং সেবাটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। অনুষ্ঠানে ব্যাংকের কর্পোরেট ডকুমেন্টরিতে দেখানো হয়- ব্যাংকিং কার্যক্রম, সফলতাসমূহ এবং সদ্য চালু হওয়া এই সেবাটির ব্যাংকিং নেটওয়াকের্র আওতার বাহিরে থাকা গ্রাহকদের ব্যাংকিং সেবায় আওতাভুক্ত করতে প্রধান ভূমিকা পালন করবে বলে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়।
এই শুভক্ষণ উপলক্ষে ব্যাংকের ভাইস চেয়ারম্যান এম. ইমরান ইকবাল, সন্মানিত পরিচালক জনাব বি.এইচ. হারুন, এমপি ও জনাব আব্দুস সালাম মুর্শেদী, এবং প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান ও স্পসর শেয়ারহোল্ডার জনাব মঈন ইকবাল, পরিচালক জনাব জামাল জি. আহমদ, উপদেষ্টা জনাব মোহাম্মদ আলী, ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও জনাব খোন্দকার ফজলে রশিদ, কনসালটেন্ট জনাব এহসান খসরূ, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব এম, রিয়াজুল করিম ও ব্যাংকের ডিএমডিগণ সহ ব্যাংকের সর্বস্তরের কর্মকর্তাগণ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, অর্থ মন্ত্রনালয়, এম.এ. মান্নান, এমপি তার বক্তৃতায় প্রিমিয়ার ব্যাংকের শুরুর দিকের যাত্রার কথা স্বরণ করেন এবং ১৮ বছরে ব্যাংকটির সাফল্য দেখতে পেয়ে অনেক খুশি হন। প্রিমিয়ার ব্যাংকের মাননীয় চেয়ারম্যান ডা: এইচ.বি.এম. ইকবাল ব্যাংকের কর্মকান্ডের সমর্থন ও বিশ্বাস করার জন্য সকল সন্মানিত শেয়ারহোল্ডার, গ্রাহক ও শুভাকাঙ্খী এবং নিয়ন্ত্রকদের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি ব্যাংকের অতীত ও বর্তমান কর্মচারীদের নতুনত্ব ও কঠোর পরিশ্রমের জন্য কৃতজ্ঞতা জানান এবং প্রতিশ্রুতি দেন যে, তারা আগামী দিনগুলোতে তৃনমূল পর্যায়ে এই ব্যাংকিং সেবা পৌছে দিবেন।
|
|
|
|
॥ মানবাধিকার খবর প্রতিবেদন ॥
রাজধানীর কুড়িলে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর সপ্তম সংস্করণের সাড়াজাগানিয়া সমাপনী হয়েছে। দুই দিনব্যাপী এ এক্সপোয় বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, হংকং, চীন, জার্মানি, ইতালি, জাপান, সিঙ্গাপুর, স্পেন, তুরস্ক, ভিয়েতনামের ৬৫টি প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্য প্রদর্শন করেছে। এই শো’র থিম ছিল ‘ট্রান্সপারেন্সি’। যেখানে ৫ হাজার ১২৩ জন দর্শক, ১ হাজার ১৫টি কোম্পানি ও ৫২টি দেশ অংশ নেয়।
এবারের এক্সপোতে বাংলাদেশ থেকে বেশিসংখ্যক ডেনিম প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করে; যা ডেনিম শিল্পে বাংলাদেশের সামর্থ্যরে জানান দেয়। তাদের মধ্যে প্যাসিফিক জিন্স, অনন্ত, বিটপি, ডেকো ও রেমন্ড ইকো অন্যতম। এক্সপোয় সাতটি সেমিনার ও একটি প্যানেল আলোচনা হয়; যাতে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিশেষজ্ঞরা তাদের মতামত উপস্থাপন করেন। ট্রান্সপারেন্সি বা স্বচ্ছতাকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি বাংলাদেশ ডেনিম মিলস ও কারখানাগুলোয় যে অগ্রগতি হয়েছে তা বিভিন্ন কার্যক্রম এবং ঘটনার মাধ্যমে এই শোতে তুলে ধরা হয়। তা ছাড়া এক্সপোর প্রথম দিন সন্ধ্যায় প্যাসিফিক জিন্স গ্রুপের উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হয় বিশেষ ফ্যাশন শো ডেনিম ইনোভেশন নাইট।
অভিনব ডিজাইন এবং সৃজনশীল ডেনিম পোশাক প্রস্তুতে বাংলাদেশের নৈপুণ্য ও সক্ষমতাকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরাই ছিল এই ফ্যাশন শো’র উদ্দেশ্য। বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো আয়োজিত এই আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন এবং এই মাত্রার ফ্যাশন শো দর্শকদের ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করে। বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর প্রতিষ্ঠাতা ও সিইও মোস্তাফিজ বলেন, ‘এটি আমাদের জন্য এবং আমাদের দেশের জন্য একটি উল্লেøখযোগ্য অগ্রগতি। ডেনিম ও পোশাকশিল্পের উন্নতির মাধ্যমে বাংলাদেশকে শ্রেষ্ঠ হিসেবে তুলে ধরাই বাংলাদেশ ডেনিম এক্সপোর অন্যতম লক্ষ্য। সর্বোত্তম চর্চা ও অংশীদারিত্বের মাধ্যমে পোশাকশিল্পকে আরও স্বচ্ছ করার জন্য ক্রমবর্ধমান সহযোগিতা এবং একসঙ্গে কাজ করা প্রয়োজন। ’
|
|
|
|
॥ মানাধিকার ডেস্ক ॥
আবারও কমেছে স্বর্ণের দাম। এবার ভরি প্রতি সর্বোচ্চ ১ হাজার ১৬৬ টাকা পর্যন্ত কমিয়ে নতুন দর নির্ধারণ করেছে স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সারা দেশে প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেট অর্থাৎ সবচেয়ে ভালো মানের সোনা ৪৭ হাজার ৮২২ টাকায় বিক্রি হবে। আর ২১ ক্যারেট ৪৫ হাজার ৭২৩ টাকা এবং ১৮ ক্যারেট সোনা বিক্র হবে ৪০ হাজার ২৪১ টাকায়। এছাড়া সনাতন পদ্ধতির সোনার ভরি দাঁড়াবে ২৫ হাজার ৩৪৭ টাকায়।
এদিকে সোনার দাম কমলেও রুপার দামে কোনো পরিবর্তন হয়নি। আগের মতোই প্রতি ভরি রুপা ১ হাজার ৫০ টাকায় বিক্রি হবে।
|
|
|
|
ন্যাশনাল ব্যাংকের সকল শাখা ব্যবস্থাপক ও আঞ্চলিক প্রধানদের অংশগ্রহনে ব্যাবসায়িক কৌশলগত সম্মেলন ১৬ সেপ্টেম্বর কুয়াকাটায় অবস্থিত সিকদার রিসোর্ট এন্ড ভিলাস এ অনুষ্ঠিত হয়। সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (চলতি দায়িত্ব) চৌধুরী মোসতাক আহম্মদ। ব্যাংকের ১৯২টি শাখা’র ব্যবস্থাপক, আঞ্চলিক ব্যবস্থাপকবৃন্দ এবং প্রধান কার্যালয়ের বিভাগীয় প্রধানদের নিয়ে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে চলতি বছরের কার্যক্রমের অগ্রগতি এবং ভবিষ্যত কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বিশদ আলোচনা হয়। সম্মেলনে ব্যাংকের শাখা ব্যবস্থাপকদেরকে ৬টি গ্রুপের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে দিনব্যাপী আলোচনা করা হয়।
অংশগ্রনকারীরা চলতি বছরে ব্যাংকের ব্যবসা প্রসারে, অনাদায়ী ঋণ আদায়ে এবং লক্ষমাত্রা অর্জনে সম্মিলিত এবং নিরলসভাবে কাজ করার আশা ব্যক্ত করেন। সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ ওয়াসিফ আলী খান ও এম এ ওয়াদুদ, উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালকবৃন্দ এএসএম বুলবুল, আব্দুস সোবহান খান এবং শাহ্ সৈয়দ আব্দুল বারী। - প্রেস বিজ্ঞপ্তি
|
|
|
|
|
|
|