মোঃ আকতারুল ইসলাম আক্তার ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি: আত্মসাৎকারি প্রতারক বেইমান, বেশরম, বে লজ্জা বীমা কর্মী মাসুদ রানা। তিনি লেহেঙ্গা ইউনিয়নের ওমরাডাঙ্গী পদমপুর থেকে এসে মিনি স্টেডিয়াম সংলগ্ন বিদেশি দুলালের বাসায় ভাড়া ছিলেন। দুলাল বলে তাকে ১৩ মাসের ভাড়া দিতে পারেনি। এখনো দুলাল বাড়ি ভাড়ার টাকা পাবে মাসুদের কাছে।
হলুদ সাংবাদিক বীমা কর্মী মাসুদ রানা সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স কোম্পানিতে দীর্ঘদিন কর্মরত ছিলেন । তার অফিস ছিলো উপজেলার যাত্রীছাউনি হাজী মার্কেটে।
মার্কেটের মালিক জানিয়েছে তার কাছে এখনো অনেক টাকা পাবে। এছাড়াও এ কোম্পানির গ্রাহকদের কয়েক লক্ষ্য টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে । সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্সের পাশাপাশি তিনি হুন্ডি ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন। তৎকালিন হুন্ডিসহ হাতে নাতে মাসুদকে থানা পুলিশ আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করে। যাহার মামলা নম্বর জিআর ৬৭/০৫।
জানাযায়, বীমা গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ করে ঢাকায় পালিয়ে যায়। হঠাৎ করে ২০-২২সালের দিক হঠাৎ করে তার আর্বিভাব হয় রাণীশংকৈলে। তিনি উপজেলার মুক্তা সিনেমা হলচত্বর লোকদেখানো ঔষধের ব্যবসা শুরু করে। পরিচিতি লাভ করে কোটিপতি হিসাবে। শুরু হয় তার জমি কেনা আর বাসা বাড়ি কেনা।
সাব রেজিস্ট্রিার অফিস থেকে জানা গেছে, তার নামে, তার স্বত্রীর নামে এবং তার ছেলে মেয়েদের নামে পৌরশহরে কয়েকটি বাসাবাড়ি, মার্কেটসহ জমি ক্রয় করেছে। যাহার মূল্য প্রায় ১০কোটি টাকা। ঠাকুরগাঁও জেলা এবং জেলার বাইরে বিভিন্ন ব্যাংকে কোটি কোটি টাকা রয়েছে।
সূত্র মতে জানাগেছে, তার প্রধান আয়ের উৎসের মাধ্যম তার ছেলে মশিউর রহমান। সে মানি লন্ডারিং এবং ক্যাসিনোর সাথে জড়িত। বর্তমানে কোটি কোটি টাকার সম্পদ গড়ে তুলেছে বীমাকর্মী মাসুদ রানা।
কালো টাকা সাদা করার জন্য এশিয়ান টেলিভিশনের একটি আইডি কার্ড ২লক্ষ্য টাকার বিনিময়ে কেনে নিয়ে সে এখন নিজেকে সাংবাদিক হিসেবে জাহির করতে চাই।
এছাড়াও তিনি জুলাইয়ের গণঅত্থানের পরে কৃষক দলে যোগদেন। টাকা দিয়ে সহসভাপতির পদ কেনে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। তৎকালীন আওয়ামী সরকার আমলে, আওয়ামী লীগের পাঁচাটা গোলাম ছিলেন বীমা কর্মী মাসুদ রানা।
তিনি বিভিন্ন অপকর্মের সাথে জড়িত থাকার কারণে কৃষক দলের নেতৃবৃন্দ তাকে বহিষ্কার করেছে ইতিমধ্যে ।
তারপরেও তিনি বে লজ্জা বেসরম`র মত পোস্টার বেস্টন লাগিয়ে ফেসবুকে কৃষক দলের সহ-সভাপতি সেজে নিজেকে ভাইরাল করার চেষ্টা করছে। এনিয়ে তার বিরুদ্ধে কৃষকদলের সভাপতি মোশারফ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেছে।
এই হলুদ সাংবাদিক মাসুদ রানার তান্ডবে এলাকাবাসী ও জেলার সাংবাদিকরা অতিষ্ঠি হয়ে পড়েছে।
কোটি টাকার সম্পদ এবং বহিষ্কার হওয়ার পরেও দলের নাম ও পদবী দিয়ে পেস্টুন বানায় ফেসবুকে পোস্ট করার বিষয়টি মুঠোফোনে হলুদ সাংবাদিক বীমা কর্মী মাসুদ রানার কাছে জানতে চাইলে মানবাধিকার খবর পত্রিকার প্রতিবেদক এর পর চড়াও হয়ে বলেন আমি বিশিষ্ট সাংবাদিক এই আমি এশিয়ান টেলিভিশনের ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি তুমি আমাকে প্রশ্ন করার সাহস পাইলে কোথায় থেক