শুক্রবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৪
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * বাল্যবিবাহের কারণে বাড়ছে মাতৃ ও শিশু মৃত্যু: জাতীয় মানবাধিকার কমিশন   * চট্টগ্রামে আব্দুল জব্বারের বলীখেলার নতুন চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার শরীফ বলী;   * ঢাকা,চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফেনী পাসপোর্ট অফিসে দুদকের অভিযান ;   * গাজীপুরে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে অগ্নিকাণ্ড   * কক্সবাজারের টেকনাফে ধরা পড়ল ৪০০ কেজি ওজনের তলোয়ার মাছ   * মিয়ানমারের ২৮৮ সেনা ও বিজিপি সদস্যদের হস্তান্তর   * ট্রাকচাপায় সড়কে ঝড়ল অটোরিকশা চালকের প্রাণ   * ৭নং ওয়ার্ডে এনজিও সংস্থা প্রত্যাশী এর সেমিনার অনুষ্ঠিত ;   * কুড়িগ্রামে অযৌক্তিক রেলভাড়া বৃদ্ধির প্রতিবাদে মানববন্ধন   * কুড়িগ্রামে তীব্র গরমে অচেতন হয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু  

   সম্পাদকীয়
মানবাধিকার খবরকে একান্ত সাক্ষাৎকারে প্রদীপ ভট্টাচার্য জঙ্গি হামলা উন্নয়ন ও মানবাধিকারের উপর চরম আঘাত
  Date : 01-09-2016

গত ১১ জুলাই দুই বাংলার মানবাধিকার বিষয়ে কথা বলতে কলকাতায় পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যসভার সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় বিষয়ক সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য্যরে মুখোমুখী হন মানবাধিকার খবরের সম্পাদক ও প্রকাশক রোটারিয়ান মোঃ রিয়াজ উদ্দিন।

এ সময় তিনি পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি এবং সমসাময়িক বিষয়, বিভিন্ন ঘটনার বিশ্লেষন, জঙ্গি হামলা, পুরোহিত হত্যা, এ দেশের মানুষের জীবন যাপন, মত প্রকাশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের গার্মেন্টস শিল্প, বর্তমান অর্থনৈতিক অবস্থা ও শিল্পান্নতিসহ সামগ্রিক বিষয়ে খোলামেলা ভাবে কথা বলেছেন।

কলকাতায় তার নিজ কার্যালয়ে এ গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষাৎকারটি গ্রহণ করা হয়। মানবাধিকার খবরের পাঠকদের জন্য সাক্ষাৎকারটির চম্বুকাংশ তুলে ধরা হল-

 

মানবাধিকার খবর: বর্তমান বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি কি অবস্থায় আছে আপনার জানা মতে  ভালো অবস্থায় আছে কিনা?

 

প্রদীপ ভট্টাচার্য্য: আমি কয়েকদিন আগে বাংলাদেশ গিয়েছিলাম, তখন বাংলাদেশের চেহারা এমন ছিল না। এত নিঃস্বার্থ ঘটনা একেবারেই ছিল না আমাকে যেখানে বক্তৃতার জন্য ডেকেছিল সেটি হচ্ছে ঢাকার শেরাটন। সেখানে বাংলাদেশ এবং ভারতবর্ষের একটা মৈত্রী মেলবন্ধন তৈরি করা হয়েছে। সেখানে কয়েকজন ব্যাংকার,কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং আরো কয়েকজন পন্ডিত ব্যক্তি উপস্থিত ছিলেন। বাংলাদেশের ইকোনোমিক স্টাকচার যেভাবে ডেভেলপ হচ্ছে এবং পর্যাপ্ত মানুষের আয় যেভাবে বাড়ছে তার একটি পূর্নাঙ্গ চিএ আমাদের সম্মুখে তুলে ধরার চেষ্টা করছে। সেই চিএটা দেখে আমার এত ভালো লাগল, আমার ৩টা রিয়েকশন,

১। আজ থেকে দশ বছর আগে যে বাংলাদেশ দেখেছি, আজকের যে বাংলাদেশ তার থেকে সম্পূর্ন আলাদা। আজকের বাংলাদেশ কলকারখানা নতুন করে তৈরী হচ্ছে, শ্রমিকেরা কলকারখানায় কাজ করছে। গ্রামীণ বাংলাদেশে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তিত হচ্ছে। মানুষের কাছে ক্যাশ টাকা পৌচ্ছাছে। মহিলা শ্রমিকদের সংখ্যা বেড়েছে।

২। তৈরী হয়েছে জামাকাপড় তৈরী করার কারখানা(গার্মেন্টস) ইত্যাদি। এসব বিষয় আমার ভাল লেগেছে।

৩। যেটা সব থেকে বেশি ভালো লেগেছে সেটা হচ্ছে বাংলাদেশের এক্সপোর্ট। বিভিন্ন  দেশে এক্সপোর্ট করাচ্ছে। এটা আমার কাছে বেশি ভালো লেগেছে। ঢাকা শহরের ডেভেলপমেন্ট দ্রুত গতিতে বাড়ছে। এটা তো আমি নিজের চোখেই দেখেছি। ফলে একটা নতুন বাংলাদেশের মধ্যে একটা নতুন বাংলাদেশ জন্মগ্রহন করেছে।সেই জায়গাটা মনে হল হোচট খেয়ে গেছে। এই অধুনা যে ঘটনা গুলো ঘটছে। জঙ্গী হামলা এগুলো কিন্তু যে একটা ডেভেলপমেন্ট হচ্ছিল এটা কিন্তু আঘাত করে দিয়েছে।

 

মানবাধিকার খবর: সম্প্রতি জঙ্গি হামলার জন্য বাংলাদেশ সরকার কি করতে পারে?এবং কি করনীয়?

 

প্রদীপ ভট্টাচার্য্য: বাংলাদেশের মুখ্য প্রধানমন্ত্রী যে সিদ্ধান্তগুলো নিয়েছেন প্রত্যেকটি সঠিক সিদ্ধান্ত। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যে বক্তব্য দিয়েছেন তাতে কোন সন্দেহ নেই। তিনি চাইলে বাংলাদেশ থেকে এ ধরনের সন্ত্রাসগুলোকে বিতাড়িত করতে পারে।তার প্রচেষ্টা সফল হোক। এটি আমি চাই। ভারত বাংলাদেশের মৈত্রী বিষয়ের এটা একটি বড় বিষয়।

 

মানবাধিকার খবর: বর্তমানে ভারতে মানাধিকার পরিস্থিতি কি অবস্থায় আছে? কেমন আছে? এতে আপনি সন্তোষজনক কিনা?

 

প্রদীপ ভট্টাচার্য্য: ভারতবর্ষ যে মানবাধিকার ব্যবস্থা সেটা বর্তমান সরকার যেভাবে চলছে কেন্দ্রীয় সরকার তাতে যে জিনিসটা আসছে আমার কাছে দু একটা জিনিস ভাল লেগেছে সেটা হচ্ছে,

ভারতবর্ষের কেন্দ্রীয় সরকার ভারতবর্ষ যেভাবে চালাচ্ছে তাতে এখনকার মানবাধিকারের বিষয়ে আমি সন্তুষ্ট। একটা প্রত্যক্ষ ভাবে না হলেও একটা প্রচ্ছন্ন ধর্মীয় ত্রাশ প্রশাসনের মধ্যে মিলিত হয়েছে। এটা ভালো জিনিস তো। ভারতবর্ষেও মত এমন দেশে হওয়া উচিত।

২য় জিনিস হচ্ছে যে ভারতবর্ষে বর্তমান  নীতি হচ্ছে, চিরকাল যারা ভারতবর্ষের নীতি মেনে আসছে সেটা হচ্ছে এই যে মত প্রকাশের  স্বাধীনতা। মত প্রকাশের অবাধ স্বাধীনতা। সেই মত  প্রকাশের অবাধ স্বাধীনতা কিন্তু বহু জায়গায় কল্পিত হচ্ছে। তার মানে ভারতবর্ষে অভ্যন্তরে মানবাধিকারে অধিকার টা কিছু কিছু জায়গায় লঙ্ঘিত হচ্ছে।এখন সবচেয়ে ব্রাইটেশ লাইন হচ্ছে ভারতবর্ষের মধ্যে সেটা সোস্যাল মিডিয়া। াবৎু ংঃৎড়হম,াবৎু ঢ়ড়বিৎভঁষ, াবৎু ঢ়ৎড়মৎবংংরাব। এবং এই সোস্যাল মিডিয়া কিন্তু সরকার কি করছে তার দিকে মোটেও তাকাচ্ছে না। মানবাধিকারকে রক্ষা করার জন্য সোস্যাল মিডিয়ার য়ে ভূমিকা সোস্যাল মিডিয়া শুধু পালন করেছে তা কিন্তু না মানুষকে ইন্সপায়ার করছে। ঞযরং রং ুড়ঁৎ জরমযঃ। এগুলো হচ্ছে তোমার অধিকার। ভারতবর্ষের সব পত্রিকা  এবং সব মিডিয়া। ঞযবু ধৎব াবৎু পড়হংপরড়ঁং ঃড় সধরহঃধরহ ঃযরং ঐঁসধহ জরমযঃং। যার ফলে যদিও সরকার  কোথাও কোথাও চুপ করার চেষ্টা করছে অথবা নিশ্চুপ থেকে ব্যাপারটা রহফরৎবপঃষু ংঁঢ়ঢ়ড়ৎঃ  দেবার চেষ্টা  করছে সেটা কিন্তু বাস্তবে হয়ে উঠতে পারছে না কারন জনগনের ৎবংঢ়ড়হংব াবৎু ংঃৎড়হম

 

মানবাধিকার খবর: সম্প্রতি বাংলাদেশে পুরোহিত হত্যা বেড়ে গেছে,প্রচুর  পরিমানে পুরোহিত হত্যা হচ্ছে। এটা সম্পর্কে আপনার কিছু মতামত ও অভিমত সম্পর্কে বলুন?

 

প্রদীপ ভট্টাচার্য্য: বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী যে কথাগুলো বলেছেন,সেই কথাগুলোকে যদি সমাজকাঠামোর অভ্যন্তরে না পৌছায় এবং সামাজিক মানুষগুলো যদি তাদের মতের পরিবর্তন না করে ধর্মমত, অন্য ধর্মমত সমন্ধে বাংলাদেশের গ্রাম যদি সহিঃস্ফুর্ত না হয়।বাংলাদেশের কিছু কিছু মানুষগুলো এই অন্যায় কাজ গুলো ক্রমাগত করেই যাচ্ছে।তাহলে এটা  কিন্তু খুবই দুঃখজনক এবং  দুঃভাগ্য। বাংলাদেশে শহরে এবং  গ্রামে সব মানুষ তো খারাপ নন।বহু মানুষ আছে যারা খুবই ভালো এবং  তারা সত্যি চায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি থাক  এবং যারা চায় খ্রিষ্টানরা, বৌদ্ধ রা,হিন্দুরা নিজ নিজ ধর্মমত পালন করুক এমন মানুষের সংখ্যা কম নয়। কিন্তু কিছু মানুষ আছে সেই মানুষেরা কিন্তু  সামাজিক সাম্যতাকে নষ্ট করতে চাচ্ছে। সেখানে বাংলাদেশ সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে আমি মনে করি।

 

মানবাধিকার খবর: বাংলাদেশ এবং ভারত সীমান্তে বিজিবি  এবং বিএসএফ কতৃক প্রতি বছর। প্রতি মাসে অসংখ্য মানুষ মারা যাচ্ছে গুলিতে। উভয় সরকার অনেক চেষ্টা করছে কিন্তু সীমান্তে হত্যাকা- বন্ধ হচ্ছে না। এ সম্পর্কে আপনার মতে কি করনীয়?

 

প্রদীপ ভট্টাচার্য্য: আমি এ বিষয় নিয়ে বিএসএফ এর সাথে দীর্ঘক্ষণ কথা বলেছি। আমি ব্যাক্তিগতভাবে বলেছি। এমনকি সীমান্ত এলাকায় যখন মিটিং করেছি বিএসএফদের সাথে কথা বলেছি। বিএসএফ এর সৈনিকরা আমাকে বাংলাদেশের বর্ডাওে নিয়ে গেছে। বাংলাদেশের বর্ডারে যে সীমান্ত রক্ষাবাহিনী রয়েছে তাদেও হাতে আমরা মিষ্টির প্যাকেট তুলে দিয়েছি। তারা খুব খুশি হয়েছে ফলে তারা বারে বারে বলেছে বাংলাদেশের সাথে সম্পর্ক এবং আপনারা শুনলে খুশি হবেন যে বিএসএফ এর সাথে বাংলাদেশের করেসপনডেন্ট পোস্টে যারা আছে তাদের সাথে প্রায়ই মিটিং করে। সেই মিটিং এ তারা মনোভাব বিশ্লেষণ করে আলোচনা করে। কিন্তু কিছু কিছু জায়গায় গুলি বিনিময় প্রথা আসছে এটা ঠিক কিন্তু গুলি বিনিময় এখন অনেক পরিমানে কমে গেছে। এবং আমার ধারনা সীমান্ত এই ঝামেলাটা মিটে যাবে। ভারতবর্ষে ইন্দ্রেরা গান্ধী এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের যে বিশাল কন্ট্রিবিউসন  সেই কন্ট্রিবিউসন এর কথা মাথায় রেখে দুটো দেশ এর মধ্যে সম্পর্ক বজায় আছে। নিজের দেশের এবং বাংলাদেশের মানুষের কাছে আমার একটাই অনুরোধ যেহেতু আমরা ভাষা দিক দিয়ে এক সামাজিক কাঠামোগত দিক দিয়ে এক এবং সর্বপরি মানসিকতার দিক দিয়েও এক সেখানে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ধর্মীয় সংকট হোক এটা আমরা চাইনা তেমনিভাবে সিমিলারলি ভারতের অভ্যন্তরে ধর্মীয় সংঘাত হোক আমরা চাইনা।

 

মানবাধিকার খবর : মনবাধিকার খবর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক মানবাধিকার বিষয়ক এশিয়ার একমাত্র পত্রিকা। মানবাধিকার খবর বিভিন্ন  দেশ থেকে নারী শিশু উদ্ধার করে। পত্রিকার প্রকাশনা সম্পর্কে কিছু বলেন?

 

প্রদীপ ভট্টাচার্য্য: মানবাধিকার খবর পত্রিকাটি প্রতিমাসে প্রকাশিত হয়। আমি সংবাদপত্রটি দেখে আমার খুব ভালো লেগেছে। কারন এই সংবাদপত্রের মধ্যে যে আর্টিকেল গুলো এসেছে যে কথাগুলো বলা হয়েছে সেই কথাগুলো সমগ্র বাংলাদেশকে ঘিরে তৈরী করা হয়েছে। শুধুমাত্র সুনির্দিষ্ট সমাজের একটি অংশের আলোকপাত করা হয়নি। সূর্যের আলো যেমন সমস্ত জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে এই মানবাধিকার খবরটি তেমনি বাড়বে। বাংলাদেশের গ্রাম শহর সব জায়গায় তাদের বার্তাকে পৌছে দিতে সক্ষম হচ্ছে। এই কৃতিত্ব এই সংবাদপত্র নিশ্চয় দাবি করতে পারে। যেমন ধরা যাক একটি খবরের কথা বলি,পরিবেশ ও প্রকৃতি ধ্বংস আজকের দিনে পৃথিবীতে এটা একটা বিশাল ব্যাপার। যে ব্যাপারটা নিয়ে সারা বিশ্বে কনফারেন্স হচ্ছে। সেই কনফারেন্সে খবর এবং সেই সম্পর্র্কে আরটিকেল ছাপানো এটা মানুষকে সচেতন করা হচ্ছে পরিবেশ সম্পর্কে। সুতরাং আমি মনে করি সামাজিক যে দায়িত্ব সেই দায়িত্ব তারা পালন করছে। প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে এই যে এখানে বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে নির্বাচিত মহিলা মেম্বার। মানে একজন মহিলা সাহস দেখিয়ে মহিলা মেম্বার হয়েছে। কিন্তু তাকে ভয় দেখিয়েছে যে তাকে পালিয়ে বেড়াতে হচ্ছে। এই যে ব্যাপারটা আপনারা তুলে ধরেছেন এই তুলে ধরাটা যে শুধুমাত্র এই মহিলার জন্য নয়,ভবিষ্যতে অন্য মহিলারা যাতে এ কাজে আসলে আপনারা তাদেও পাশে আছেন এই বার্তাটা দিয়েছেন।এটা অন্য মহিলাদের উৎসাহিত করবে যাতে নির্বাচনে তারা প্রতিদন্ধিতা করে। এরকম অসংখ্য আর্টিকেল যা আমার খুব ভালো লেগেছে। পত্রিকাটির গেটআপ খুব সুন্দর। ছাপা খুবই সুন্দও। সুতরাং সব দিক দিয়ে মনরক্ষক।

 

মানবাধিকার খবর: ভারতের বিভিন্ন কারাগারে বিনা বিচারে আটক ও পাচার হয়ে আসা নারী ও শিশু এর আগে আমরা উদ্ধার করেছি। অন্যান্যদের আমরা উদ্ধার করে ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি এ ব্যাপারে আপনার সহযোগিতা সবসময় কাম্য করব।

 

প্রদীপ ভট্টাচার্য্য: অবশ্যই মানবাধিকার খবরকে সবধরণের সহায়তা করাে হবে।

 মানবাধিকার খবর: আপনার মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য মানবাধিকার খবর পত্রিকার পক্ষ থেকে আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

 

প্রদীপ ভট্টাচার্য্য: মানবাধিকার খবর পত্রিকা দীর্ঘজীবি হোক। এটাই কামনা করি।

 

সহযোগিতায়: ভারত প্রতিনিধি মনোয়ার ইমাম, বারাসাত প্রতিনিধি প্রদীপ কুমার চৌধুরীর, নীলোৎপল মৈত্রসহ অন্যান্য



  
  সর্বশেষ
বাল্যবিবাহের কারণে বাড়ছে মাতৃ ও শিশু মৃত্যু: জাতীয় মানবাধিকার কমিশন
চট্টগ্রামে আব্দুল জব্বারের বলীখেলার নতুন চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লার শরীফ বলী;
ঢাকা,চাঁদপুর, নোয়াখালী ও ফেনী পাসপোর্ট অফিসে দুদকের অভিযান ;
গাজীপুরে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসে অগ্নিকাণ্ড

Md Reaz Uddin Editor & Publisher
Editorial Office
Kabbokosh Bhabon, Level-5, Suite#18, Kawran Bazar, Dhaka-1215.
E-mail:manabadhikarkhabar11@gmail.com
Tel:+88-02-41010307
Mobile: +8801978882223 Fax: +88-02-41010308