মানবাধিকার খবর পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক এবং বিশিষ্ট ব্যবসায়ি রােটারিয়ান মােঃ রিয়াজ উদ্দিন এর ব্যবসায়িক পার্টনার মেঘনা বিলডার্সের এমডি মােশাররফ হােসেন এর বিরুদ্ধে ঢাকার সি এম এম আদালতে একটি প্রতারণা ও অর্থ আত্মসাতের মামলা করেন। মামলাটি ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর মােঃ রবিউল ইসলাম তদন্ত করছেন। তদন্তকালে আসামি মােশাররফ হােসেন বাদীর সাথে ব্যবসায়িক চুক্তি ও অন্যান্য দালিলিক প্রমাণাদি অস্বীকার করায় তদন্ত কর্মকর্তা মােশাররফ হােসেন এর স্বাক্ষর সংগ্রহ করে সিআইডিতে প্রেরনের জন্য আদালতে আবেদন করেন। আদালত তদন্তকারী কর্মকর্তার আবেদন মনজুর করে আসামি মােশাররফ হােসেন এর ব্যাংক একাউন্ট, বিভিন্ন আদালতে দেওয়া স্বাক্ষর ও অন্যান্য দালিলিক কাগজপত্র জব্দ করার নির্দেশ
দিয়েছেন এদিকে, বাদী মোঃ রিয়াজ উদ্দিন আসামি সাবেক বনসংরক্ষক মােশাররফ হােসেন এর দুর্নীতির খতিয়ান চেয়ে ও তথ্য অধিকার আইনে মহাপরিচালক দুর্নীতি দমন কমিশন চেয়ারম্যান বরাবর আবেদন করেছেন। আশা করা হচ্ছে খুব শীঘ্রই তার সকল দুর্নীতির তথ্য পাওয়া যাবে। তার প্রায় ১০০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ রয়েছে বলে অভিযােগ রয়েছে অপরদিকে, মানবাধিকার খবর পত্রিকার
সম্পাদক এর আবাসিক ভাড়া বাসায় পিবিআই পরিচয় লােক পাঠিয়ে বাদীর পরিবারকে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও বাড়িওয়ালাকে ফোন দিয়ে বাসা ছাড়তে হুমকি দেওয়ায় আসামি মােশাররফ হােসেন এর বিরুদ্ধে বাদী গত ১ ডিসেম্বর কলাবাগান থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। যার নাম্বার ৪৮। এর আগে ২৪ নভেম্বর একই থানায় আরো একটি জিডি দায়ের করা হয়। যার নাম্বার -১৪২৫। জিডিতে বাদী উল্লেখ করেন যে, মােশাররফ হােসেনের এক ছেলে এএসপি ও তার বড় ভাইয়ের মেয়ের জামাই এসপি। তাদের দিয়ে বাদীকে হামলা, মামলা ও হয়রানী করবে বলে হুমকি দিয়ে আসছে আসামি মােশাররফ হােসেন বাড়িওয়ালাকে হুমকি দেওয়ায়, বাড়িওয়ালা বাদীকে বাসা ছাড়তে নির্দেশ দিলে, বাদী চলতি ডিসেম্বরই বাসা ছাড়তে বাধ্য হন।
বাদীর বৃদ্ধ মা খুব অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন জীবন মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে। করােনা মহামারির এই সংকট মুহূর্তে ব্যবসা-বানিজ্যে ও চাকরিতে মন্দা ভাব চলছে। আয়ের পণ একপ্রকার বন্ধ কার পরেও বাড়িওয়ালা কোন কর্ণপাত না করে এমডির হুমকিতে ও বিভিন্ন অজুহাতে বাদীকে বাসা ছাড়তে বাধ্য করেন।
রকম দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, যার বর্তমান আনুমানিক মূল্য প্রায় শত কোটি টাকা। যা সং ও বৈধ উপায়ে আয় করে কোন অবস্থাতে করা সম্ভব নয় তার সম্পত্তির অধিকাংশই স্ত্রী পারভীন সুলতানা
(মেঘনা) ও অন্যান্যদের নামে করে রেখেছেন। বনবিভাগে দূর্নীতির কারনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের শাখা-২ এক প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গত ২৮/০৬/২০০৫ইং তারিখে তাকে বাধ্যতামূলক অবসর দেন। বনবিভাগের অনেকের সম্পদের হিসাব উন্মোচিত হলেও তার অবৈধ সম্পদের হিসাব গােপনই রয়ে গেছে। সে ছিল দুর্নীতিবাজ বনখেকো ওসমান গনির একনিষ্ট প্রতিদ্বন্ধী। দুর্নীতিবাজ ওসমান গনি দুর্নীতির কাহিনী আমাদের সবারই জানা। তৎকালীন ২০০৭ সালে যৌথবাহিনী তার বাড়ি তল্লাশি করে বালিশের ভিতর, চালের ড্রাম সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে কোটি কোটি টাকা নগদ উদ্ধার সহ তাকে আটক করে আইনের হাতে তারপর সিংগাপুর, কম্বোডিয়া, লাওস, মরিশাস ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশে পালিয়ে থাকে। দুর্নীতি বিরোধী অভিযান স্বাভাবিক হলে দীর্ঘ ৪ মাস পর উচ্চ মহলের সাথে যােগাযােগ করে পার্টনারশীপ দেওয়ার নাম করে অনেকের কাছ
মােশাররফ হােসেন
বাদী বাসা ছেড়ে দিয়ে খুবই আতংকে আছেন। স্কুল পড়ুয়া ছােটছােট ছেলে মেয়ে ও স্ত্রী নিয়ে তুলে দিতে সক্ষম হয় যৌথবাহিনী। কিন্তু ধুরস্কর বর্তমানে মানবেতর জীবনযাপন করছেন। মােশাররফ হােসেন এসময় আইনের চোখকে এব্যাপারে মানবাধিকার খবর সেপ্টেম্বর ২০২০ ফাকি দিয়ে গা ঢাকা দেয়। চলে যায় বিদেশে। সংখ্যায় একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন প্রকাশ করা এসময় তিনি জরুরী ভাবে ০৩ জুন ২০০৭ সালে হয়। উক্ত প্রতিবেদনটি পাঠকদের উদ্দেশ্যে অন এরাইভাল ভিসায় প্রথমে মালয়েশিয়া, আবারও তুলে ধরা হলাে ও
মােশাররফ হােসেনের অবৈধ উপায়ে অর্জিত শতকোটি টাকার সম্পত্তি
গত ২৬ আগস্ট মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর তেজগাঁও আবারও দেশে ফিরে আসে। দেশে ফিরে তার কার্যালয় ও সেগুনবাগিচা দুদক কমিশনে সাবেক আয় বহির্ভূত অবৈধ সম্পত্তি বৈধ করার উদ্দেশ্যে বনসংরক্ষক ও মেঘনা বিলডার্সের এমডি দুর্নীতি দমন কমিশনে এক আইনজীবির মাধ্যমে মােশাররফ হােসেন এর বিরুদ্ধে অভিযােগ প্রায় ২ কোটি টাকা দিয়ে ধামাচাপা দেওয়ার দায়ের করেছেন একই প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক চেষ্টা চালিয়েছিল। তারপর থেকে সে দুর্নীতির অংশিদার ও মানবাধিকার খবর পত্রিকার মহারাজা হয়েও এক প্রকার ফ্রি স্টাইলে চলতে সম্পাদক ও প্রকাশক রােটারিয়ান মাে: রিয়াজ থাকে। এর আগে ২০০৫ সালে চাকরি হতে উদ্দিন। অভিযােগ রয়েছে, দুর্নীতিবাজ অব্যাহতি পাওয়ার পর ঐ বছরই ঢাকা সিটি মােশাররফ হােসেন দুর্নীতি করে শত কোটি কর্পোরেশন থেকে মেঘনা বিল্ডার্স নামে ট্রেড টাকার সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। অপরদিকে, লাইসেন্সের মাধ্যমে রিয়েল এস্টেট ব্যবসা শুরু তার বিরুদ্ধে ব্যবসায়িক অংশীদার হিসেবে মােঃ করে। রিয়েল এস্টেট ব্যবসা শুরুর মূল উদ্দেশ্য রিয়াজ উদ্দিনের প্রায় পাঁচ কোটি টাকা আত্মসাৎ ছিল তার অবৈধ টাকা বৈধ করা। তার দুর্নীতি করার অপচেষ্টা মামলা ঢাকা সিএমএম কোর্টে ধারাবাহিকতা রক্ষার্থে সে মেঘনা বিল্ডাসে বিচারাধীন।
অনসন্ধানে জানা যায়, সাবেক বনসংরক্ষক ও থেকে মােটা অংকের টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করার মেঘনা রিয়েল এস্টেট লিঃ এর ব্যবস্থাপনা চেষ্টার অভিযােগ রয়েছে। তার বিরুদ্ধে নারী লক মােশাররফ বন বিভাগে কেলেংকারী সহ বহুবিদ অভিযােগ রয়েছে। তার চাকুরিরত অবস্থায় তৎকালীন বিএনপির আমলে অবৈধ টাকা দিয়ে অনেক নারীকে সে ঢাকার সাবেক বন মদী তরিকুল ইসলাম, শাহজাহান ধানমন্ডি সহ বিভিন্ন এলাকায় ফ্ল্যাট, দোকান ও সিরাজ, প্রতিমন্ত্রী জাফরুল ইসলাম চৌধুরী এবং দামী গাড়ী ক্রয় করে দেয়ার অভিযােগ রয়েছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক সচিব হারিছ এসব নিয়ে সে অনেক সময় অনেক নারীর সাথে চৌধুরী সহ বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয় দুরনীতিবাজ ঝামেলা করায় ভুক্তভােগীরা তার বিরুদ্ধে কর্মকর্তাদের নিয়মিত ঘুষ প্রদান করে নানান একাধীক মামলা ও জিডি করেছে যা বিচারাধীন।
তার দুর্নীতির বিরুদ্ধে তৎকালীন ২০০৭ সালে
বহুল প্রচারিত প্রথম আলাে, আমাদের সময় সহ বিভিন্ন মিডিয়ায় গুরুত্বসহকারে সংবাদ প্রকাশিত হলেও টাকার বিনিময়ে সে সব জায়গায় ম্যানেজ করে ফেলে। দুর্নীতিবাজ হওয়ার কারনে ব্যবসায় ঠিকমত মন না দেওয়ায় ব্যবসায়িক পার্টনার ও কোম্পানীতে কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীগন কাজ ও চাকরি হারিয়ে পথে বসে গেছে। বর্তমানে তারা অসহায় ও মানবতার জীবন যাপন করছে। তার অবৈধ সম্পত্তি বৈধ প্রক্রিয়ার উদ্দেশ্য হাসিল করে বর্তমানে সে রাজকীয় জীবন যাপন করছে। এদিকে সম্পত্তি বৈধ ও রক্ষা করার উদ্দেশ্যে তার স্ত্রী পারভীন সুলতানা কে “মেঘনা`স ফিটনেস সেন্টার নামে একটি জিম করে দেয়। যা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মত। এছাড়া তার এক ছেলে বাংলাদেশ পুলিশ বিভাগে চাকরি করছেন। জানাগেছে সে বিতর্কীত সহকারী পুলিশ সুপার হিসাবে কর্মরত এবং বর্তমানে সে আমেরিকায় অবস্থান করছেন। কেউ তার দুর্নীতি প্রতিবাদ করলে তার ছেলেকে দিয়ে ভয়ভীতি দেওয়ার অপচেষ্টা করছে। রিয়াজ উদ্দিন অভিযােগ আরাে উল্লেখ করেন, ও পূর্ণাঙ্গ তদস্ত করলে মানবতার শত্রু ও সরকারী সম্পদ উজারকারী দুর্নীতিবাজ মােশাররফ হােসেন ও তার জী পারভীন সুলতানার দেশ বিদেশে আয় বহির্ভুত অবৈধ সম্পত্তির সন্ধান পাওয়া যাবে। দেশ ও জাতির স্বার্থে তাদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি বিরােধী অভিযান হওয়া একান্ত ও খুব জরুরী। এ অভিযানে সামিল হওয়া আপনার আমার ও সকলের নৈতিক দায়িত্ব। যাতে ভবিষ্যতে আর কেউ এ ধরনের দুর্নীতি করতে সাহস না পায়। তাহলেই বর্তমান সরকারের চলমান দুর্নীতি বিরােধী অভিযান সফল ও স্বার্থক হবে এবং দুর্নীতি মুক্ত পরিচ্ছন্ন রাষ্ট্র পরিচালনায় সহায়ক হবে। দুদকের জনসংযােগ ও তথ্য প্রদানকারী দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এবং পরিচালক প্রণব কুমার ভট্টাচার্য মানবাধিকার খবরকে জানান, অভিযােগটি নিয়মিত কার্য তালিকায় নিয়ে যাচাই বাছাই করে আমরা প্রয়ােজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করব।
এদিকে দুর্নীতিবাজ সাবেক বন সংরক্ষণ (সিএফ) ও ধানমন্ডি ২৭ নম্বরে জেনেটিক প্লাজায় অবস্থিত মেঘনা বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বন খেকো মােশাররফের বিরুদ্ধে গত ৩ মার্চ মঙ্গলবার ২০২০ প্রতারনা মামলা করেছেন একই প্রতিষ্ঠানের ম্যানেজিং পার্টনার ও মানবাধিকার খবর পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক রােটারিয়ান মােঃ রিয়াজ উদ্দিন। যার নাম্বার সি, আর, মামলা নং-১০৩/ ২০২০ বারা ৪০৬/৪২০/৫০৬ দন্ডবিধি। এর আগে গত ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ বাদীকে ভয়ভীতি হুমকি দেওয়ায় মােশাররফ হােসেনের বিরুদ্ধে ধানমণ্ডি থানায় একটি সাধারণ ডায়রি করা হয় যার নং-৫৯৭। এছাড়া গত ১২ ফেব্রুয়ারি তার বিরুদ্ধে একটি আইনি নােটিশ দেওয়া হয়েছিল। ঢাকার ধানমন্ডি আমলী আদালত-১৪ এর বিজ্ঞ বিচারক মােহাম্মদ দিদার হােসাইন বাদীর জবান বন্দী গ্রহন করেন এবং ৫ এপ্রিলের-২০২০ মধ্যে ডিবি ডিসি (দক্ষিন) ঢাকাকে তদন্ত করে
মানবাধিকার খবর ১৬ ডিসেম্বর ২০২০
প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন।
ডিবির পরিদর্শক রবিউল ইসলাম মামলাটির তদন্তভার দায়িত্ব নিয়েছেন। করােনা মহামারির কারনে মামলাটির তদন্তু এতদিন আটকে ছিল। মামলা তদন্ত কর্মকর্তা জানান, আগামী ১৬ সেপ্টেম্বর -২০২০ নির্ধারিত তারিখের আগেই তদন্ত প্রতিবেদন আদালতে দাখিল করতে পারবাে বলে আশা করছি।
অপর দিকে স্বাক্ষর জাল করে মানবাধিকার খবর সম্পাদকের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ দায়েরের ঘটনায় পুলিশের নিকট অভিযােগকারী স্বীকারােক্তিমূলক অঙ্গিকার নামা প্রদান করেছে।এ বিষয়ে মতিঝিল থানায় একটি সাধারন ডাইরী (জিডি) করার প্রস্তুতি চলছে। লিখিত অঙ্গীকার নামা ও সম্পাদকের বক্তব্য সূত্রে জানা বুনিয়া,থানাকাঠালিয়া, যায়,সাং আইনুল জেলা:বালকাঠি। বর্তমান ঠিকানা ও বাসা: ৪৬,উত্তর, মুগদা, (৫ম তলা) ঝিলপাড়, থানা : মুগদা, জেলা : ঢাকার বাসিন্দা মাে. জয়নাল হাওলাদার ছেলে মাে,মনির হাওলাদার মানবাধিকার খবর পত্রিকা অফিসের একজন কর্মচারী ছিল। একাধিকবার শূঙখেলা পরিপন্থী ও অনৈতিক কর্মকাণ্ডের কারনে তাকে চাকুরী হতে অব্যহতি দেওয়া হয়েছিল। এই অব্যহতির কারনে মনির প্রতিহিংসুক হয়ে মানবাধিকার খবর পত্রিকা ও সম্পাদকের ক্ষতি সাধারনের অপচেষ্টায় লিপ্ত হয়। এ কারনে মনিরের বিরুদ্ধে মতিঝিল থানার সাধারন ডাইরী নং ১৫৫৬ তারিখঃ ২২/১১/২০২০ ইং দায়ের করা হয়েছিল। এর আগে অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারনার অভিযােগে
সাং গােপালকাঠী, ডাকঘর : বাগেরহাট, থানা বাগেরহাট, জেলা : বাগেরহাট। বর্তমান ঠিকানা : এপার্টমেন্ট ৭/এ,বাড়ি-৩৮, রােড-১১, ধানমন্ডি আবাসিক এলাকার বাসিন্দা মৃত শেখ আকবর আলীর ছেলে মােশাররফ হােসেন এর বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে সম্পাদক বাদী হয়ে সিআর মামলা নং ১০৩/২০২০, ধারা:৪০৬/৪২০/৫০৬ দণ্ডবিধি মামলা দায়ের করেছিলেন। যা আদালতে বিচারাধীন আছে। পরবর্তীতে মােশাররফ ও মনির পরস্পর একজোট হয়ে মানবাধিকার খবর পত্রিকার সম্পাদক মাে. রিয়াজ উদ্দিন এবং প্রতিষ্ঠানের ক্ষতি সাধনের ষড়যন্ত্র ও চক্রান্তে লিপ্ত হয়।এরই ধারাবাহিকতায় মােশাররফ ও মনির সম্পাদককে সামাজিক ভাবে হেয়প্রতিপন্ন করার জন্য অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুনাম নষ্ট করার জন্য,আমার মানবাধিকার খবর পত্রিকা অফিসের যে কোনাে ধরনের ক্ষতি করার
উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী বরাবরে মিথ্যা ভিত্তিহীন,মনগড়া কাল্পনিক অভিযােগ দায়ের করেছিল। যার অনুলিপি বিভিন্ন দপ্তরে প্রদান করার বিষয়ে অভিযােগে উলেখ আছে। এরপর গত ২৮/১২/২০২০ তারিখ দুপুর আনুমানিক ১২:৪৫ ঘটিকার সময় সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন বর্তমান ঠিকানায় মতিঝিল মানবাধিকার খবর অফিসে অবস্থান কালিন সময়ে মানবাধিকার খবর পত্রিকার উপদেষ্টা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ফ্ল্যাট নং ২০৩,ইস্টার্ন মহল,৭০-৭১ সিদেশ্বরী ঢাকার বাসিন্দা মাে.সাখাওয়াত হােসেন এর মােবাইল : ০১৭১১৬৯৮৪৭৯ নম্বর দিয়ে সম্পাদকের মােবাইল নম্বর ০১৭১১৩৯১৫৩০ তে ফোন করে অভিযােগের বিষয়ে অবহিত করেন।একই বিষয়ে মানবাধিকার খবর পত্রিকার উপদেষ্টা বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ঠিকানা ১৫০,নাহার ম্যানশন, মতিঝিল ঢাকার বাসিন্দা মাে.সাগির আহম্মেদ ০১৭১৩০৪১৯৪৭ নম্বর থেকেও অভিযােগের বিষয়টি অবহিত করেন এবং লােক মারফৎ অভিযােগের কপি প্রেরন করেন সম্পাদক অভিযােগের কপি হাতে পেয়ে দেখতে পান যে,মনির হাওলাদার, জনৈক মিস তানিয়া, মােবাইল নং ০১৮২৮৭৩২৯৫৮,জনৈক মাে. সােহেল রানা, মােবাইল নং ০১৭১৫৩৮৩৮২০ এবং গাজী সিরাজুল ইসলাম,এ্যাডভােকেট, সুপ্রিম কোর্ট ঢাকাকে অভিযােগকারী দেখিয়ে সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযােগ করা হয়েছিল। বিষয়টি সম্পর্কে বিড়রিত জানতে মাে.মনির হাওলাদারকে মুঠোফোনে জানতে মাে.মনির ডাকলে অফিসে আসে,পরে জিজ্ঞাসাবাদে মনিরের বক্তব্য সন্দেহ জনক মানে হলে, মতিঝিল থানার এস আই মাে.জলিলকে ডাকা হয়। এস আই জলিলের জিজ্ঞাসাবাদে মনির জানায়, এরকরম কোনাে অভিযােগ মনির দায়ের করে নাই এবং অভিযােগে স্বাক্ষরও তার নয় মনির উপস্থিত ব্যক্তিদের মােকাবেলা এই মর্মে একটি লিখিত অঙ্গিকার নামাও প্রদান করে বর্তমানে মােশাররফ সম্পাদকের দায়েরকৃত মামলার অভিযােগের দায় থেকে বাচতে মনির হাওলাদারকে হাতিয়ার বানিয়ে ৪ জন ব্যক্তিদের
স্বাক্ষর জাল করে কিংবা পরস্পর একজোট হয়ে সম্পাদক এবং তার প্রতিষ্ঠানের দীর্ঘ দিনের অর্জিত সুনাম নষ্ট এবং সম্মানহানী করার জন্য, যে কোনাে প্রকার ক্ষতি সাধনের উদ্দেশ্যে সম্পাদকের বিরুদ্ধে মিথ্যা, ভিত্তিহীন অভিযােগ দায়ের করে হয়রানী ও অপুরণীয় ক্ষতি করার অপচেষ্ট্যয় লিপ্ত রয়েছে। অবাদে চলাফেরার সময়ে দুবৃত্তরা এবং তাদের দলিয় দুষ্কৃতিকারী চক্রের দ্বারা যে কোনাে সময় যে কোনাে ধরনের ক্ষতি ও শান্তি ভঙ্গের সম্ভাবনা কথা জাননা রিয়াজ উদ্দিন। অভিযােগের বিষয়ে মােশাররফ হােসেন এর বক্তব্য না পাওয়া গেলেও মনির হালাদারের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন,এরকরম কোনাে অভিযােগ আমি সম্পাদক স্যারের বিরুদ্ধে দায়ের করি নাই এবং অভিযােগে স্াক্ষরও আমার নয়।মনির উপস্থিত ব্যক্তিদের মােকাবেলা পুলিশের কাছে একটি লিখিত অঙ্গিকার নামাও প্রদান করার কথা ব্যক্ত করেন। মতিঝিল থানার এস আই জলিল মিয়া বলেন, মানবাধিকার খবর পত্রিকার সম্পাদক কর্মচারী মনিরের বিরুদ্ধে থানায় একটি জিডি করেছিলেন এবং মনিরের বিরুদ্ধে থানায় হওয়া জিডি এবং সম্পাদকের বিরুদ্ধে আনীত অভিযােগ বিষয়ে জানতে সম্পাদকীয় কার্যালয়ে যাই এবং মনিরের কাছে সম্পাদকের বিরুদ্ধে অভিযােগের বিষয়ে জানতে চাইলে মনির অস্বীকার করে এবং লিখিত
অঙ্গীকার নামা প্রদান করে। এ ব্যাপারে গত ২৯-১২-২০২০ইং মতিঝিল থানায় একটি জিডি করা হয়। যাহার নং- ২২৯৭।