মঙ্গলবার, জুলাই ১, ২০২৫
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
শিরোনাম : * জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষন চিতলমারী সীমান্তে নগরমান্দ্রায় বালু উত্তোলনের মহোৎসব   * কক্সবাজারের উখিয়ায় অপহরণ চক্রের ১সদস্যকে গ্রেফতার করেছে. র‍্যাব-১৫   * কুমিল্লার মুরাদনগরের আলোচিত ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ফজর আলী সহ গ্রেফতার ৪ জন   * চিতলমারীতে দোহার তৈরি করে জীবিকা চলে শতাধিক পরিবারের   * ভেসে গেল মাথা গোঁজার শেষ ঠাঁই: চর আব্দুল্লাহর রাকিব এখন খোলা আকাশের নিচে   * সাতক্ষীরায় মাদকদ্রব্যরে অপব্যবহার ও পাচারবিরোধী আর্ন্তজাতকি দবিস পালন   * পঞ্চগড়ে আবারও সীমান্ত দিয়ে ১৮ জনকে ঠেলে পাঠালো ভারতীয় বিএসএফ   * কক্সবাজারে ছাত্রশিবিরের ‘বৃক্ষরোপণ অভিযান ২০২৫   * চট্টগ্রামে শতাধিক অবৈধ দোকান উচ্ছেদ   * কুমিল্লা থেকে সেনাবাহিনী, RAB ও পুলিশের যৌথ অভিযানে আওয়ামী লীগ নেতা ওমর ফারুক মুন্নার বাড়ি থেকে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র  

   সাক্ষাতকার
অং সান সু চি’র মুসলমান রোহিঙ্গাদের হত্যা ও নির্যাতন সারাবিশ্ব হতাশ হয়েছে
  Date : 19-11-2017




কাজী রিয়াজুল হক ২০১৬ সালের ২ আগস্ট জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানো এবং নির্যাতনের ঘটনায় মালয়েশিয়ার আন্তর্জাতিক গণআদালতে ১৮-২১সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রতীকী বিচারে শুনানিতে তিনি বিভিন্নœ তথ্য-উপাত্ত উপস্থাপন করেন। মালয়েশিয়া থেকে ফিরে বিচার ও রায় নিয়ে তার গুলশান সরকারি বাসভবনে মিডিয়ার সাথে একান্তে খোলামেলা কথা বলেছেন। যা মানবাধিকার খবর পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হল-

প্রশ্ন : মালয়েশিয়ায় আন্তর্জাতিক গণআদালতের বিচার কীভাবে বিশ্লেষণ করবেন, রায়ের প্রধান বিশেষত্ব কী মনে করেন?

রিয়াজুল হক : মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে আন্তর্জাতিক গণআদালত মুসলমান রোহিঙ্গাদের ওপর গণহত্যা চালানো এবং কাচিনদের ওপর নির্যাতনের দায়ে ২২ সেপ্টেম্বর বিচারে যে রায় দিয়েছেন, তা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের রায়। এই রায় মান্য করতে মিয়ানমার সরকার বাধ্য নয়। তথাপি বিশিষ্ট বিজ্ঞ ব্যক্তিরা ভুক্তভোগী ও সাক্ষীদের কথা শুনে, বিভিন্নœ তথ্য-উপাত্ত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এই রায় দিয়েছেন। রায়ে মিয়ানমারের নেত্রী স্টেট কাউন্সেলর অং সান সু চি ও সেনাবাহিনীকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। বিচারের রায়ে মিয়ানমারের নির্যাতিতদের প্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেছে। তবে যে সংগঠনটি এ রায় দিয়েছে তার একটা বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে। রায়ে শক্ত নৈতিক ভিত্তি রয়েছে। রায়ের ফলে নৈতিকভাবে মিয়ানমারকে দুর্বল করে ফেলবে এবং এতদিন তারা যে একগুঁয়ে মনোভাব দেখিয়েছিল, তা থেকে হয়তোবা আলোচনার টেবিলে আসার মনোভাব দেখানো হতে পারে। আমি চাই পৃথিবীর অন্যান্য আদালত ও মানবাধিকার সংগঠন এ ধরনের গঠনমূলক রায় দিক। তাহলে মিয়ানমার অবশ্যই রোহিঙ্গা নির্যাতন বন্ধ ও তাদের ফিরিয়ে নিতে বাধ্য হবে। এই রায় মিয়ানমারের ওপর আন্তর্জাতিকভাবে চাপ সৃষ্টিতে সহায়তা করবে বলে আমি মনে করি।
এ প্রসঙ্গে একটা কথা বলতেই হয় যে, রোহিঙ্গাদের আসার বিষয়ে আমরা (জাতীয় মানবাধিকার কমিশন) মিয়ানমার হিউম্যান রাইটস কমিশনকে গত ৮ সেপ্টেম্বর চিঠি দিয়ে জানিয়েছিলাম। সেই চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে মিয়ানমারের ন্যাশনাল কমিশন ১৮ সেপ্টেম্বর আমাদের লিখিতভাবে জবাব দিয়েছে। সেখানে যদিও তারা এদেরকে রোহিঙ্গা হিসেবে স্বীকার করেনি। তারপরও তারা প্রকারান্তরে মেনে নিয়েছে মিয়ানমারে দুই পক্ষের মধ্যে একটা সংঘর্ষ হয়েছে। অর্থাৎ উগ্রপন্থি বৌদ্ধদের সঙ্গে রোহিঙ্গা মুসলমানদের জাতিগত সংঘর্ষ হয়েছে এবং তারা স্বীকার করেছে যে, সংঘর্ষের পর নির্যাতনের কারণে মিয়ানমার থেকে প্রচুর সংখ্যক লোক বাংলাদেশে চলে এসেছে। বাংলাদেশের সঙ্গে মিয়ানমারের দ্বিপক্ষীয়ভাবে আলাপ-আলোচনা করে সমাধান করা যেতে পারে।

প্রশ্ন : প্রতীকী এই রায়ের কার্যকারিতা কতটুকু এবং বাস্তবে কী ভূমিকা রাখবে বলে মনে করেন?

রিয়াজুল হক : ওই যে বললাম, এটা প্রতীকী বিচার। এই বিচারের রায় মিয়ানমার সরকার মানতে বাধ্য নয়। গণআদালতের বিচারে মিয়ানমারের অং সান সু চি ও সে দেশের সেনাবাহিনীকে দোষী সাব্যস্ত করে যে রায় দেওয়া হয়েছে, তা বাস্তবায়ন করা যাবে না। তবে রায়টা ভবিষ্যতের জন্য অনেক গুরুত্ব বহন করবে এবং দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। রোহিঙ্গাদের হত্যা ও নির্যাতনের জন্য সারাবিশ্বের মানুষ যেভাবে আহত হয়েছে, নিন্দা জানিয়েছে, সেই দৃষ্টিকোণ থেকে প্রতীকী এই বিচারটা প্রাতিষ্ঠানিক বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়ানোর ক্ষেত্র প্রস্তুত হলো। ভবিষ্যতের বিচারের পথ উন্মোচিত হলো।

প্রশ্ন : আপনারা যে তথ্য-উপাত্ত প্রদর্শন করেছেন, তাতে কী ছিল?

রিয়াজুল হক : ১৯৭৫ সাল থেকে রোহিঙ্গা নির্যাতনের অনেক তথ্য ছিল এ ডকুমেন্টারিতে। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ঘটনাগুলোর তথ্যই বেশি। আমরা রোহিঙ্গাদের তোলা ভিডিওগুলো যোগ করেছি। তাদের বক্তব্যের গুরুত্ব দিয়েছি। রোহিঙ্গা শিশুদের করুণ কাহিনীও তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। মোদ্দা কথা, মোটামুটিভাবে নির্যাতনের একটা সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছি ওই ডকুমেন্টারিতে।

প্রশ্ন : এক দেশে সংঘটিত অপরাধের বিচার অন্য দেশে কতটুকু গ্রহণযোগ্য?

রিয়াজুল হক : অপরাধ যে দেশেই হোক না কেন, এই বিচারের আইনগত বাধ্যবাধকতা নেই। তবে আন্তর্জাতিক সংস্থাযেন মিয়ানমারের ওপর চাপ প্রয়োগ করে এবং সে ক্ষেত্রে জাতিসংঘের বড় ভূমিকা রয়েছে। জাতিসংঘ যদি সঠিকভাবে সেই ভূমিকা পালন করে, তাহলে মিয়ানমার সমস্যা সমাধানের ক্ষেত্রে অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারে।

প্রশ্ন : এই রায়ের ফলে অং সান সু চি ও সে দেশের সেনাবাহিনী চাপের মুখে পড়বে কি-না?

রিয়াজুল হক : অবশ্যই পড়বে। ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, ভারতসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রের বক্তব্য ও বিবৃতি থেকেই বোঝা যাচ্ছে, মিয়ানমার চাপের মুখে রয়েছে। যতদিন এ অবস্থা চলবে, ততদিন তারা বিশ্ববাসীর কাছে চাপের মুখে থাকবে। কারণ তাদের নৈতিক মনোভাবটা বিশ্ববাসীর কাছে ইতিমধ্যেই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছে।
এ ছাড়া ২৫-২৬ সেপ্টেম্বর তুরস্কে ইন্টারন্যাশনাল একটি কনফারেন্স অনুষ্ঠিত হবে। সেখানে আমাদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সেখানে আমি অংশগ্রহণ করে এ বিষয়গুলো উপস্থাপন করব।

প্রশ্ন : মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও এই আন্তর্জাতিক গণআদালতের মধ্যে পার্থক্য কী?

রিয়াজুল হক : আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল জাতিসংঘের একটি আইনগত প্রতিষ্ঠান। তাদের বিচার করার সম্পূর্ণ এখতিয়ার রয়েছে। আর আন্তর্জাতিক গণআদালত হচ্ছে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। তাদের বিচারের রায় মানতে আইনগত কেউ বাধ্য নয়- এটাই হচ্ছে ব্যবধান। তবে অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছতে এই প্রতীকী রায় সহায়তা করতে পারে বলে আমি মনে করি।

প্রশ্ন : বাংলাদেশেও এ ধরনের বিচার করা সম্ভব কি-না?

রিয়াজুল হক : বাংলাদেশের সুশীল সমাজ ও বিভিন্নœ মানবাধিকার সংস্থা বা সিভিল একাডেমি উদ্যোগ নিলে বিচার করতে পারে। কিন্তু ঐতিহাসিকভাবে বাংলাদেশে এ ধরনের মানবাধিকারভিত্তিক আদালত নেই। আর মালয়েশিয়ার এই প্রতিষ্ঠানটি পার্মানেন্ট পিপলস ট্রাইব্যুনাল দীর্ঘদিন ধরে এই বিচার কাজ করে আসছে। বিশ্বের যেসব জায়গায় গণহত্যা হয়েছে, সেসব বড় বড় অপরাধের বিচার করে রায় দিয়েছে। তাদের একটা বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা আছে। তাছাড়া সংশ্নিষ্ট বিচারকরা সারাবিশ্বে সমাদৃত। এ ছাড়া ওই গণআদালতের যিনি চেয়ারম্যান ছিলেন, তিনি বিজ্ঞ এবং গণহত্যার ওপর তার যথেষ্ট কাজ রয়েছে।

প্রশ্ন : আন্তর্জাতিকভাবে চাপ তৈরি করতে বাংলাদেশের করণীয় কী?

রিয়াজুল হক : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে দ্রুত কার্যকর পদক্ষেপ নিতে জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে তিনি এ আহ্বান জানান। এ ছাড়া রোহিঙ্গাদের হত্যা ও নির্যাতনের ঘটনা উল্লেøখ করে জাতিসংঘ, আসিয়ান, ইউনিসেফ, ওআইসিসহ বিশ্বের অন্যান্য আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে আমরা চিঠি দিয়েছি। ৬ থেকে ১০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের পক্ষ থেকে এসব চিঠি প্রেরণ করা হয়েছে, যেন মিয়ানমার সরকারের ওপর তারা চাপ সৃষ্টি করে। যাতে এ ধরনের নৃশংস হত্যা ও নির্যাতন বন্ধ করা হয় এবং মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশে চলে আসা নাগরিকদের যেন নিজ দেশে ফিরিয়ে নেওয়া হয়, সে জন্য অন্যান্য রাষ্ট্রের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলোকে কাজ করতে হবে এবং কফি আনান কমিশনের সুপারিশমালা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।

প্রশ্ন : মিয়ানমারের রাষ্ট্রনেতা হিসেবে অং সান সু চি সম্পর্কে আপনার মূল্যায়ন কী?

রিয়াজুল হক : মিয়ানমারের নেত্রী স্টেট কাউন্সেলর অং সান সু চি মুসলমান রোহিঙ্গাদের হত্যা ও নির্যাতনের ভূমিকায় সারাবিশ্ব হতাশ হয়েছে। গণহত্যা ও নির্যাতন চালিয়ে মৌলিক ও মানবাধিকার থেকে রোহিঙ্গাদের বঞ্চিত করে চরম মানবাধিকার লঙ্ঘন করা হয়েছে। মিয়ানমারের মানুষের অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য অং সান সু চির এত ত্যাগ ছিল, তা আজ ভূলুণ্ঠিত। বিশ্ববাসী তাকে যে সম্মান ও শ্রদ্ধা জানিয়েছিল, তার স্খলন ঘটেছে। তিনি আগের সেই অবস্থানে নেই। শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অং সান সু চির ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। অং সান সু চি নোবেলকে অমর্যাদা করেছেন। শান্তিতে নোবেল পাওয়ার আগে তার প্রকৃত চেহারা বোঝা যায়নি। এখন তাকে চিনতে পারছে বিশ্ব। উপরন্তু কয়েক লাখ রোহিঙ্গাকে মানবিক কারণে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভূমিকার কারণে তাকে নোবেল পুরস্কার দেওয়া যেতে পারে বলে এখন অনেকে মনে করেন।

প্রশ্ন : আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো মিয়ানমারে গণহত্যা বন্ধে কীভাবে আরও কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে?

রিয়াজুল হক : আমরা বিশ্বের কয়েকটি সংগঠনকে চিঠি দিয়েছি। ওআইসি, আসিয়ান, জাতিসংঘের মানবাধিকার সংস্থা, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, ইন্ডিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, তুরস্কসহ আরও কয়েকটি দেশের মানবাধিকার সংগঠনকে রোহিঙ্গা বিষয়ে সোচ্চার হতে বলেছি ওই চিঠিতে। সব দেশই আমাদের চিঠিতে সাড়া দিয়েছে। এর মধ্যে জাতিসংঘ, ইউনিসেফসহ বেশ কয়েকটি সংগঠন ও দেশ রোহিঙ্গা বিষয়ে সোচ্চার হয়েছে। আমাদের দেশে অবস্থানরত রোহিঙ্গাদের সঙ্গে কথা বলেছে। তাদেরকে সাহায্য করছে।

প্রশ্ন : আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো মিয়ানমারে গণহত্যা বন্ধে কীভাবে ভূমিকা রাখতে পারে?

রিয়াজুল হক : মিয়ানমারের ঘটনায় চাপ সৃষ্টির ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলো অনেক বড় ভূমিকা রয়েছে। এই নৃশংস ও মর্মান্তিক ঘটনাগুলো ফলাও করে তারা প্রচার করতে পারে। গণমাধ্যমের ভূমিকার কারণে জাতিসংঘের কাছেও চাপ সৃষ্টি করতে পারে।
এ প্রসঙ্গে বলা যায়, একাত্তর সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানিরা মিডিয়াকে ভাড়া করে নিয়ে এসেছিল। পাকিস্তানিরা সে সময় ভাড়া করা সাংবাদিকদের বলেছিল, পূর্ব পাকিস্তানে কোনো যুদ্ধ হচ্ছে না, শান্ত পিসফুল।
এখন মিয়ানমার ঠিক একই ধরনের কাজ করছে। তারা মিডিয়াকে ভাড়া করে নিয়ে এসেছে। সামরিক সরকার সব সময় এ ধরনের অন্যায়, অত্যাচার ও নির্যাতন চালায় এবং তারা নিজস্ব ভাড়া করা লোক দিয়ে এমন সব কাজ করায়।

প্রশ্ন : আপনাকে ধন্যবাদ।

রিয়াজুল হক : আপনাকেও ধন্যবাদ।



  
  সর্বশেষ
জেলা প্রশাসকের দৃষ্টি আকর্ষন চিতলমারী সীমান্তে নগরমান্দ্রায় বালু উত্তোলনের মহোৎসব
কক্সবাজারের উখিয়ায় অপহরণ চক্রের ১সদস্যকে গ্রেফতার করেছে. র‍্যাব-১৫
কুমিল্লার মুরাদনগরের আলোচিত ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি ফজর আলী সহ গ্রেফতার ৪ জন
চিতলমারীতে দোহার তৈরি করে জীবিকা চলে শতাধিক পরিবারের

Md Reaz Uddin Editor & Publisher
Editorial Office
Kabbokosh Bhabon, Level-5, Suite#18, Kawran Bazar, Dhaka-1215.
E-mail:manabadhikarkhabar11@gmail.com
Tel:+88-02-41010307
Mobile: +8801978882223 Fax: +88-02-41010308