স্থানীয় একটি সূত্র জানায়, বহুতল ওই ভবনের একটি ফ্ল্যাটে থাকেন কোতোয়ালি থানার বিএনপির সভাপতি মনজুরুল আলম চৌধুরী। আজ জব্দ করা ওই গাড়ি ছাড়াও সেখানে আরও দুটি গাড়ি ছিল। পুলিশ যাওয়ার আগে এগুলো সরিয়ে ফেলা হয়। জানতে চাইলে কোতোয়ালি থানা বিএনপির সভাপতি মনজুরুল আলম চৌধুরী আজ রাতে প্রথম আলোকে বলেন, ‘গাড়িটি আমার বাসার নিচে পার্কিংয়ে কে রেখেছে জানি না। আমি রাখিনি।’ এর আগে ২৮ আগস্ট এস আলম গ্রুপের গাড়িতে চড়ে কক্সবাজারের পেকুয়ার নিজ এলাকায় সংবর্ধনায় এসে সমালোচনার মুখে পড়েন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক যোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী সালাহউদ্দিন আহমেদ। পরে তিনি এ ঘটনার জন্য দুঃখপ্রকাশ করেন। এ ছাড়া ২৯ আগস্ট সন্ধ্যায় নগরের কালুরঘাট এলাকার একটি কারখানা থেকে ১৪টি বিলাসবহুল গাড়ি বের করার ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ানসহ তিন বিএনপির নেতাকে দল থেকে শোকজ করা হয়। পরে তাঁদের তিনজনের সদস্য পদ স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করেন দলের যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী।
মােঃ জানে আলম সাকী,
ব্যুরো চীফ, চট্টগ্রাম।